1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে টহল জোরদার
       
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৫:২৭ অপরাহ্ন

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে টহল জোরদার

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

মিয়ানমারের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে যেকোনও ধরনের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে টহল জোরদার করা হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, প্রতিবেশী এই দেশটির রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার পরিবর্তন নিয়ে চীনসহ অন্যদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছে বাংলাদেশ।

সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘এ ধরনের পরিস্থিতিতে সীমান্ত ব্যবস্থা জোরদার করা হবে, এটাই স্বাভাবিক।’

সম্ভাব্য কোনও অনুপ্রবেশের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারে ১১ লাখ রোহিঙ্গা আছে, যা আমাদের জন্য একটি বড় বোঝা। এ পরিস্থিতিতে একজন বাড়তি মানুষও গ্রহণ করার অবস্থায় নেই বাংলাদেশ। বরং আমাদের মূল লক্ষ্য প্রত্যাবাসন। সেই উদ্দেশ্যে আমরা কাজ করছি।’

এই বিরাট সংখ্যক রোহিঙ্গার কারণে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি কক্সবাজারের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত ক্ষতি হচ্ছে বলে তিনি জানান। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘বাংলাদেশ-চীন-মিয়ানমার ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে এবং এই আলোচনার মাধ্যমে যেন প্রত্যাবাসন হয়, সেটি আমাদের কাম্য।’

চীনসহ সবার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে বাংলাদেশ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মিয়ানমারের পরিস্থিতি থিতু হলে সেখানেও আমরা যোগাযোগ করবো।’

এদিকে সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বার্তায় বলেছে, মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়। সে দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকাটাই বাংলাদেশের কাম্য।

বার্তায় আরও বলা হয়, রোহিঙ্গাদের স্বতঃপ্রণোদিত, নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারের সঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ। এই প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে বলে আশা করে ঢাকা।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর নির্যাতনের কারণে দলে দলে রোহিঙ্গারা প্রাণ বাঁচানোর জন্য বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। বর্তমানে কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। তাদের মধ্য থেকে ছোট একটি দলকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে।

সূত্র:বাংলা ট্রিবিউন

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.