Main Menu

তাঁরা পদবঞ্চিত হলেও মারবঞ্চিত হননি

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দুই বছর পরপর ছাত্রলীগের সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও কখনোই সময়মতো সম্মেলন হয় না। ছাত্রলীগের আগের সম্মেলনটি হয়েছিল তিন বছর আগে। সম্মেলনের মাধ্যমে আগের কমিটির নেতারা বিদায় নিলেও নতুন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করতে আড়াই মাস লেগেছিল। গত বছরের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তারও ১০ মাস পর ঘোষণা হলো পূর্ণাঙ্গ কমিটি। আর এই কমিটি ঘোষণার পর ছাত্রলীগের গণতন্ত্রচর্চার একটি নতুন নমুনা পাওয়া গেল, যা এই বাংলাদেশ আগে ঘটেছে বলে মনে হয় না।

ছাত্রলীগ নিজেকে খুব গতিশীল ও গণতান্ত্রিক সংগঠন বলে দাবি করে। কিন্তু সেই গণতান্ত্রিক সংগঠনের কমিটি গঠন নিয়ে সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যা ঘটল, তা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। যেকোনো কমিটি হলে কেউ পদবঞ্চিত এবং কেউ পদপ্রাপ্ত হবেন। সাধারণত পদবঞ্চিতরা ক্ষুব্ধ হয়ে ভাঙচুর করেন, প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করেন। কিন্তু এখানে ঘটেছে উল্টোটা। পদপ্রাপ্তরাই পদবঞ্চিতদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। তাঁদের অপরাধ, তাঁরা সংবাদ সম্মেলন করে পদবঞ্চনার কথা জানিয়েছেন। পদাধিকারীরা এটিকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন। মারধর করেছেন। এ ক্ষেত্রে নারী কর্মীরাও আক্রমণ থেকে রেহাই পাননি। হামলার ছবি সব পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। রাতে টেলিভিশনেও দেখানো হয়েছে।

Leave a comment






এই বিভাগের আরো সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.