শুক্রবার, মে ৮, ২০২০
করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২০৬, শনাক্ত আরও ৭০৯

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মহামারি করোনাভাইরাস আরও সাতজনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। এতে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হলো ২০৬। একই সময়ে করোনায় আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন আরও ৭০৯ জন। ফলে প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৩ হাজার ১৩৪। শুক্রবার (৮ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা। বুলেটিনে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সবাইকে স্বাস্থ্য অধিদফতর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ-নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়। গত ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম শনাক্ত হলেও এখন গোটা বিশ্বইRead More
করোনা উপসর্গ নিয়ে ওসমানীর আইসিইউতে ডা. মীর মাহবুবুল আলম

করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক, হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের সাবেক প্রধান অধ্যাপক ডা. মীর মাহবুবুল আলম। বুধবার হাসপাতালে ভর্তির পর তার অবস্থার অবনতি হলে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেয়া হয়। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সাইন্সের ডিন ছিলেন। ওসমানী মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা যায়, ডা. মীর মাহবুবুল আলম (৭২) দীর্ঘদিন ধরেই ডায়াবেটিস ও লিভার সিরোসিসে ভুগছেন। কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে বুধবার প্রথমে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর সেখান থেকে তাকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবারRead More
দুইদিনে করোনামুক্ত ওসমানীর ১৫ চিকিৎসক

গত সোমবার (৪ মে) রাতে তাদের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্টে ১৬ জনের করোনা পজিটিভ আসে। শনাক্ত হওয়াদের শরীরে করোনার উপসর্গ ছিল না। তারা সবাই সুস্থ ছিলেন। এ কারণে বৃহস্পতিবার আবার তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়। দ্বিতীয় দফার এ পরীক্ষায় রিপোর্ট নেগেটিভ আসে ১৫ জনের। দ্বিতীয় দফায় করোনা শনাক্ত হওয়া অপর ইন্টার্ন চিকিৎসক শামসুদ্দিন হাসপাতালের করোনা আইসোলেশন ইউনিটে চিকিৎসাধীন আছেন। ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ২৩ এপ্রিল গাজীপুর থেকে আসা হাসপাতালের এক ইন্টার্ন চিকিৎসকের করোনা শনাক্ত হয়। এরপর বাইরের বিভিন্ন জেলা থেকে সিলেট আসা ৭৮ ইন্টার্ন চিকিৎসককে হোস্টেলেRead More
প্লেগের হাসপাতাল তৈরি করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, দেখেছিলেন মহামারীর মৃত্যুযন্ত্রণাও

কলকাতা: সারা বিশ্ব কোভিড ১৯ নামক মাকণ ভাইরাসের আতঙ্কে ভুগছে। বাংলা এর আগেও সাংঘাতিক মহামারী দেখেছে। সেই সময়ে ইন্টারনেট ছিল না। যেটুকু সুবিধা প্রযুক্তির দয়ায় আজ আমরা পাচ্ছি তার কিছুই তখন ছিল। এমন মহামারীর দিন দেখেছেন স্বয়ং কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও। এমনকি মহামারীতে আপনজনকে হারিয়েও ছিলেন তিনি। তখন ১৯১১ সাল। বেড়েই চলেছে সাংঘাতিক সব মহামারীর প্রকোপ। এদের মধ্যে অন্যতম প্লেগ, কলেরা, কালাজ্বর। টিকাও আবিষ্কার হয়নি। প্লেগ কলকাতায় এমন ভয়াবহ ভাবে ছড়িয়ে পড়ে যে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুকে পর্যন্ত বাড়িছাড়া হতে হয়েছিল। তিনি রবীন্দ্রনাথকে সেই সময়ে চিঠি লিখেছিলেন, উপরের ঠিকানা হইতে বুঝিতে পারিয়াছেন,Read More