1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
মেসির মহানুভবতা
       
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন

মেসির মহানুভবতা

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : রবিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৮

তিনি এগিয়ে এসেছেন ক্যান্সার আক্রান্তদের চিকিৎসায় হাসপাতাল নির্মাণেও। বার্সেলোনায় ‘এসজেডি প্যাডিয়াট্রিক ক্যান্সার সেন্টার’ নির্মাণের জন্য ২০১৭ সাল থেকেই সংগ্রহ করা হচ্ছে অর্থ। ৩০ মিলিয়ন ইউরো লক্ষ্যমাত্রায় ২৭.৪ মিলিয়ন উঠেও যায় এরই মধ্যে। বাকি ২.৬ মিলিয়ন ইউরো স্টাভরস নিয়ারচোস ফাউন্ডেশনের (এসএনএফ) সঙ্গে মিলে গত পরশু দান করেছে লিওনেল মেসি ফাউন্ডেশন।”

‘লিওনেল মেসি ফাউন্ডেশন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করছে অনেক দিন। ২০১০ সাল থেকে ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূতের কাজটিও করছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর। তিনি এগিয়ে এসেছেন ক্যান্সার আক্রান্তদের চিকিৎসায় হাসপাতাল নির্মাণেও। বার্সেলোনায় ‘এসজেডি প্যাডিয়াট্রিক ক্যান্সার সেন্টার’ নির্মাণের জন্য ২০১৭ সাল থেকেই সংগ্রহ করা হচ্ছে অর্থ। ৩০ মিলিয়ন ইউরো লক্ষ্যমাত্রায় ২৭.৪ মিলিয়ন উঠেও যায় এরই মধ্যে। বাকি ২.৬ মিলিয়ন ইউরো স্টাভরস নিয়ারচোস ফাউন্ডেশনের (এসএনএফ) সঙ্গে মিলে গত পরশু দান করেছে লিওনেল মেসি ফাউন্ডেশন। হয়ে গেছে এর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন। সেখানে ছিলেন মেসি নিজেই। ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময় চালু হবে এই ক্যান্সার সেন্টার।

ক্যান্সারের মতো মরণঘাতী রোগের বিপক্ষে যুদ্ধ করতেই এই ‘এসজেডি প্যাডিয়াট্রিক ক্যান্সার সেন্টার। এর অংশ হতে পেরে খুশি মেসি, ‘আমার জন্য ভীষণ আনন্দের ব্যাপার এটা। এই প্রকল্পের অংশ হতে পারা আর এটাকে বাস্তবে পরিণত হতে দেখা দারুণ অভিজ্ঞতা। এই প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’ এটি নির্মাণে অনেক আগেই সবার সহযোগিতা চেয়েছিলেন মেসি। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে ক্যান্সার সেন্টার নির্মাণে ব্যক্তি উদ্যোগে দান করেছেন প্রায় এক লাখ মানুষ। রয়েছেন ১০ জন প্রতিষ্ঠাতা দাতা ও ১৫০টি কম্পানি। সবার সম্মিলিত অবদানে ৩০ মিলিয়ন ইউরো জোগাড় করাটা রেকর্ড স্পেনে। তাই খুশির মাত্রাটা বেশি মেসির, ‘আমি আশা করছি এই ক্যান্সার সেন্টারের মাধ্যমে শিশুরা ক্যান্সারের মতো নিষ্ঠুর অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারবে। আমরা যেন তাদের সাহায্য করে যেতে পারি। এমন একটা স্বপ্নের অংশ হতে পেরে ভীষণ খুশি আমি।

এর আগেও শিশুদের জন্য কাজ করেছেন মেসি। ২০১৫ সালে ইউনিসেফের শিশু তহবিলে দান করেছেন মোটা অঙ্কের অর্থ। পাশে দাঁড়িয়েছিলেন যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার শিশুদেরও। সেখানকার এক হাজার ৬০০ শিশুর শিক্ষার দায়িত্ব ও তাদের খরচের ৬০ শতাংশ বহন করছে মেসি ফাউন্ডেশন। অধিনায়ক মেসি জড়িত থাকায় এবার বার্সেলোনা শহরের ক্যান্সার সেন্টারটির জন্য সাহায্য করতে চান কাতালান ক্লাবটির সহসভাপতি ইহোর্দি কার্দনারও। সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিলেন তিনি, ‘খুব ভালো উদ্যোগ এটা। এই ক্যান্সার সেন্টারটির পাশে থাকতে চাই আমরা। প্রতিবছর ৪০০-র বেশি ক্যান্সার আক্রান্ত চিকিৎসার সুবিধা পাবে এখানে। সংখ্যাটা আরো বাড়ানোর চেষ্টা করবে এসজেডি প্যাডিয়াট্রিক ক্যান্সার সেন্টার।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.