Main Menu

ক্যারিবিয়ানে এক ম্যাচ হাতে রেখেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশের

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির সংক্ষিপ্ত স্কোর: ১৮.৩ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১০২/১০ (ম্যাককয় ১*; কিং ৮, ফ্লেচার ০, চার্লস ১৪, পুরান ৫, পাওয়েল ৬, শেফার্ড ০, চেজ ৩২, মোটি ০, আলজারি ০, আকিল ৩১)

২০ ওভারে বাংলাদেশ ১২৯/৭ (তানজিম ৯*, শামীম ৩৫*; লিটন ৩, তানজিদ ২, সৌম্য ১১, মিরাজ ২৬, রিশাদ ৫, মেহেদী ১১, জাকের ২১)

ফল: বাংলাদেশ ২৭ রানে জয়ী।

ম্যাচসেরা: শামীম হোসেন।

টেস্ট সিরিজ ড্র করলেও ওয়ানডেতে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ। তবে সফরের শেষটা স্বস্তি নিয়ে শেষ করতে যাচ্ছে তারা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৭ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই নিশ্চিত করেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। তাতে ২০১৮ সালের পর টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের স্বাদ পেয়েছে বাংলাদেশ। দেশের বাইরে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে জিতলো ২০২২ সালের পর।

গত ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণের সামনে খেই হারায় ক্যারিবীয়দের ব্যাটিং। যার শুরুটা এনে দেন পেসার তাসকিন আহমেদ। জোড়া আঘাতে কিং, ফ্লেচারকে ফিরিয়েই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বিপদে ফেলেন তিনি। তার পর বিপজ্জনক জনসন চার্লস (১৪) ও নিকোলাস পুরানকে (৫) ফিরিয়ে তাদের চাপে ফেলেন মেহেদী হাসান। রোভম্যান পাওয়েলকে (৬) হাসান মাহমুদ বিদায় দিলে তখনই ম্যাচটা বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ৪২ রানে রোমারিও শেফার্ডের বিদায়ে ষষ্ঠ উইকেট পড়লে পরে ম্যাচে প্রাণ ফেরানোর চেষ্টা করেছিলেন আকিল হোসেন ও রোস্টন চেজ। ম্যাচটা কাছে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন চেজ। কিন্তু তাকে ৩২ রানে রিশাদ হোসেন বিদায় দিলে জয়ের সুবাস পেতে শুরু করে লিটন দাসরা। শেষ উইকেট হিসেবে আকিল হোসেন ৩১ বলে ৩১ রানে আউট হলে ১৮.৩ ওভারে ১০২ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

১৬ রানে তিনটি উইকেট নিয়ে সেরা বোলার ছিলেন তাসকিন। দুটি করে নিয়েছেন মেহেদী হাসান, তানজিম হাসান ও রিশাদ হোসেন। একটি নিয়েছেন হাসান মাহমুদ।

দুই বলে চেজ-মোটিকে ফেরালেন রিশাদ

৪২ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর দারুণ লড়াইয়ে ক্যারিবিয়ানদের ম্যাচে ফেরাতে চেষ্টা করছিলেন রোস্টন চেজ ও আকিল হোসেন। ৪৭ রানের জুটি গড়েন তারা। চেজকে ৩২ রানে ফিরিয়ে বিপজ্জনক জুটিটি ভেঙেছেন রিশাদ হোসেন। পরের বলে নতুন ব্যাটার মোটিকে শূন্য রানে ফিরিয়ে দলকে জয়ের আরও কাছে পৌঁছে দেন তিনি। চেজের ৩৪ বলের ইনিংসে ছিল ১টি চার ও ২টি ছয়।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের ষষ্ঠ উইকেটও তুলে নিলো বাংলাদেশ

ধীরে ধীরে ক্যারিবিয়ানদের চেপে ধরতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট তুলে নিচ্ছে। সেই উৎসবে এবার যোগ দিয়েছেন পেসার তানজিম হাসান। ৮.৩ ওভারে নতুন ব্যাটার রোমারিও শেফার্ডকে ক্যাচ আউটে ফিরিয়েছেন তিনি। তাতে ৪২ রানে পড়েছে ষষ্ঠ উইকেট।

বিপজ্জনক পাওয়েলকে বিদায় দিলেন হাসান

আগের ওভারেই রোভম্যান পাওয়েলের ক্যাচ ছেড়েছেন সৌম্য সরকার। কিন্তু পরের ওভারে কোনও ভুল হয়নি মিরাজের। হাসান মাহমুদের দারুণ ডেলিভারিতে ৭.২ ওভারে তালুবন্দি হয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক। ৪১ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ভীষণ চাপে স্বাগতিক দল। পাওয়েল ফিরেছেন ৬ রানে।

পাওয়ার প্লেতেই ৪ উইকেট তুলে নিলো বাংলাদেশ

পাওয়ার প্লের মধ্যেই ক্যারিবিয়ানদের ৪ উইকেট তুলে তাদের বিপদে ফেলেছে বাংলাদেশ। চার্লসকে থামানোর পর সর্বশেষ ষষ্ঠ ওভারে নিকোলাস পুরানকেও বিদায় দিয়েছেন মেহেদী হাসান। টানা দ্বিতীয় ম্যাচে পুরানকে বিদায় দিয়েছেন মেহেদী। পুরান সৌম্য সরকারকে ৮ বলে ৫ রানে প্রথম স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবিয়ানরা যোগ করেছে ৩২ রান।

চার্লসকে থামালেন মেহেদী

শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ছিলেন ওপেনার জনসন চার্লস। মেরে খেলছিলেন। তাকে বেশি দূর যেতে দেননি মেহেদী হাসান। ১৪ রানে ক্যারিবিয়ান ওপেনারকে থামিয়েছেন এলবিডাব্লিউতে। শুরুতে রিভিউ নিয়েছিলেন চার্লস। লাভ হয়নি। আম্পায়ার্স কলে বিদায় নিশ্চিত হয় তার। চার্লসের ১২ বলের ইনিংসে ছিল ২টি চার ও ১টি ছয়। তার বিদায়ে পাওয়ার প্লেতেই দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছে স্বাগতিক দল।

বোলিংয়ে এসেই তাসকিনের জোড়া আঘাত

১৩০ রানের জবাবে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেছেন ওপেনার জনসন চার্লস। তার ব্যাটে ২ ওভারেই যোগ হয় ১৯। কিন্তু তৃতীয় ওভারে বল হাতে নিয়েই প্রথম বলে ওপেনিংয়ে আঘাত করেছেন তাসকিন আহমেদ। আরেক ওপেনার ব্র্যান্ডন কিংকে গ্লাভসবন্দি করিয়েছেন তিনি। কিং ৫ বলে ১ চারে ফিরেছেন ৮ রানে। তাসকিন একই ওভারের পঞ্চম বলে ফেরান আন্দ্রে ফ্লেচারকেও। ক্যারিবীয় ব্যাটার প্রমোশন পেয়েও কিছু করতে পারেননি। এজ হয়ে লিটনের গ্লাভসে জমা পড়েছেন শূন্য রানে।

দারুণ ফিনিশিংয়ে ‍অবদান রাখায় এই প্রথম ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছেন শামীম।
দারুণ ফিনিশিংয়ে ‍অবদান রাখায় এই প্রথম ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছেন শামীম।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৩০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ

সিরিজ নিশ্চিতের ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৩০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরে ব্যাট করতে নামা সফরকারীদের ৭ উইকেটে ১২৯ রানে থামিয়েছে স্বাগতিক দল।

সেন্ট ভিনসেন্টে রান তোলাই কষ্ট হয়ে দাঁড়িয়েছিল বাংলাদেশের। লিটন-তানজিদ দলীয় ১১ রানে ফিরলে তার পর চেষ্টা করেন সৌম্য সরকার ও মেহেদী হাসান মিরাজ। তার পর দ্রুত তিন উইকেট হারালে স্কোর দাঁড়ায় ১১ ওভারে ৫ উইকেটে ৫২। সেখান থেকে স্কোরটা এতদূর এসেছে মূলত জাকের আলীর ২০ বলে ২১ রান ও শেষ দিকে শামীম হোসেনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে। শামীম গত ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও দারুণভাবে ফিনিশিংটা করেছেন। ১৭ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। মিরাজও দ্রুত দুই উইকেট পতনের পর দায়িত্বশীলভাবে রান তোলার চেষ্টা করেন। ফেরার আগে ২৫ বলে করেছেন ২৬ রান।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ২৫ রানে দুটি উইকেট নিয়েছেন গুডাকেশ মোটি। একটি করে নিয়েছেন আকিল হোসেন, রোস্টন চেজ, আলজারি জোসেফ ও ওডেব ম্যাককয়।

মেরে খেলার চেষ্টায় আউট জাকের আলী

দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর ব্যাট চালিয়ে খেলছিলেন জাকের আলী। রান ঠিকমতো না হওয়ায় শেষ দিকে আরও চড়াও হতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ১৬.১ ওভারে মেরে খেলতে গিয়ে ২১ রানে তালুবন্দি হয়েছেন তিনি। ওবেড ম্যাককয়ের বলে মেরে খেলতে গেলে পাওয়েলের কাছে ক্যাচ দিয়েছেন জাকের আলী। তার ২০ বলের ইনিংসে ছিল ১টি চার ও ১টি ছয়।

মেহেদীকে ফেরালেন মোটি

বৃষ্টির কারণে বেশ কিছুক্ষণ খেলা বন্ধ থাকলেও কমেনি ওভার। তবে খেলা শুরু হলে বেশিক্ষণ টেকেননি মেহেদী হাসান। ১৪.২ ওভারে মোটির ফুলার লেংথের বলে সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন তিনি। যাওয়ার আগে ১১ বলে ১১ রান করেছেন মেহেদী।

রিশাদের আউটের পর বৃষ্টি

মিরাজ-সৌম্য জুটি ইনিংস মেরামত করছিলেন। তার পরেই দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে ছন্দপতন ঘটেছে ইনিংসে। সৌম্য, মিরাজের পর টানা তৃতীয় ওভারে উইকেট হারিয়েছে তারা। এবার ১১তম ওভারের শেষ বলে মোটির বলে বোল্ড হয়েছেন নতুন নামা রিশাদ হোসেন। ফুলার লেংথের বলে আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে আর পারেননি। ৫ রানে ফিরেছেন তিনি। তাতে ৫২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ভীষণ চাপে পড়েছে সফরকারী দল। সঙ্গে যোগ হয় বৃষ্টি। ১১.৫ ওভারের পর বৃষ্টি হানা দিলে দ্বিতীয়বারের মতো বন্ধ হয়ে যায় খেলা। কিছুক্ষণ বিরতির পর আবার মাঠে গড়ায় খেলা।

মারতে গিয়ে ২৬ রানে থামলেন মিরাজ

বাকিরা ব্যর্থ হলেও মেহেদী হাসান মিরাজই রান বাড়িয়ে নেওয়ার কাজটা করে যাচ্ছিলেন। এই সময় মেরে খেলতে গিয়ে দুবার ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান তিনি। তবে সৌম্যর বিদায়ের পর আলজারি জোসেফের দশম ওভারের শেষ বলে আর রক্ষা পাননি। রানের খোঁজে শর্ট বলে পুল করে বাউন্ডারি লাইনে ব্র্যান্ডন কিংয়ের ক্যাচে পরিণত হয়েছেন। ফেরার আগে ২৫ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ২৬ রান করেছেন মিরাজ।

রানআউট সৌম্য

লিটন-তানজিদ ফেরার পর মিরাজ চেষ্টা করতে থাকেন রান বাড়িয়ে নিতে। কিন্তু ক্যারিবীয়দের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রান পেতে সংগ্রাম করতে হয় তাদের। ৮ ওভার শেষেও স্কোর থাকে ৩৬! এই সময়ে দুইবার জীবনও পান মিরাজ। তবে দ্রুত রান নেওয়ার তাড়ায় ৮.৪ ওভারে রান আউট হয়েছেন সৌম্য সরকার। গত ম্যাচে ম্যাচের ভিত গড়ে দিলেও এই ম্যাচে ১১ রানে ফিরেছেন তিনি।

পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের ২৯

টস হেরে ব্যাট করে ১১ রানেই ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। লিটন, তানজিদের ব্যর্থতায় শুরুতে চাপে পড়লে মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটে কিছুটা সচল হয় রানের চাকা। তাতে পাওয়ার প্লেতে ৬ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ২৯ রান যোগ করতে পেরেছে সফরকারীরা। সৌম্য অবশ্য শুরু থেকে প্রান্ত আগলে সতর্ক থেকে খেলছেন। মিরাজ ৯ বলে করেছেন ১৬। সৌম্য ১৩ বলে ৭ রান।

বৃষ্টি বিরতির পর ফিরলেন তানজিদ

লিটনের দ্রুত বিদায়ের পর মাঠে নামেন তানজিদ হাসান। তার পর কিছু সময়ের বৃষ্টিতে বন্ধ থাকে খেলা। ফের খেলা শুরু হলে টেকেননি নতুন ব্যাটার তানজিদ হাসান। আরেক স্পিনার রোস্টন চেজের ঘূর্ণিতে বোল্ড হয়েছেন তিনি। ৪ বল খেলা এই ব্যাটার টানা দ্বিতীয় ম্যাচেও ব্যর্থ হয়েছেন। ফিরেছেন ২ রানে। আগের ম্যাচে করেছিলেন ৬।

ওপেনিংয়ে নেমেও ব্যর্থ লিটন

গত ম্যাচে তিনে ব্যাট করা লিটন দাস এদিন সৌম্য সরকারের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছিলেন। কিন্তু টানা দ্বিতীয় ম্যাচেও ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। তৃতীয় ওভারে আকিল হোসেনের বলে এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে স্টাম্পড হয়েছেন মাত্র ৩ রানে। তাতে ৮ রানে প্রথম উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

ক্যারিবিয়ানে ওয়ানডে সিরিজ জিততে পারেনি বাংলাদেশ। উল্টো হোয়াইটওয়াশ হয়েছে। তবে টি-টোয়েন্টিতে জয়ে শুরু করেছে সফরকারীরা। সিরিজ নিশ্চিতের লড়াইয়ে অবশ্য টসভাগ্য সহায় হয়নি। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও টস হেরেছে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচ জিতে সিরিজে এগিয়ে যাওয়া সফরকারীদের শুরুতে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

টস হেরেও অধিনায়ক লিটন দাস বলেছেন, শুরুতে ব্যাট করতে পেরেও আনন্দিত তিনি। গত ম্যাচের অভিজ্ঞতাই এক্ষেত্রে সামনে এনেছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক রোভম্যান পাওয়েল অবশ্য টস জিতে বলেছেন, গত ম্যাচের চেয়েও উইকেট ভালো মনে হয়েছে তার কাছে। প্রথম টি-টোয়েন্টি ৭ রানে জেতা বাংলাদেশ সেদিনও টস হেরে ব্যাট করেছিল।

একাদশে কারা

প্রথম ম্যাচ জিতলেও বাংলাদেশ দল একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে। আফিফ হোসেনের জায়গায় ফিরেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আগের ম্যাচের একাদশ নিয়েই মাঠে নেমেছে।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান, সৌম্য সরকার, লিটন দাস (অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), জাকের আলী, মেহেদী হাসান, শামীম হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান, তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ: ব্র্যান্ডন কিং, জনসন চার্লস, নিকোলাস পুরান, রোস্টন চেজ, আন্দ্রে ফ্লেচার (উইকেটকিপার), রোভম্যান পাওয়েল (অধিনায়ক), গুডাকেশ মোটি, আকিল হোসেন, রোমারিও শেফার্ড, আলজারি জোসেফ ও ওবেড ম্যাককয়।

Leave a comment






এই বিভাগের আরো সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.