Main Menu

ফেরি ডুবি: ৩০০ টনের রজনীগন্ধাকে উদ্ধার করবে ২৫০ টনের প্রত্যয়

পদ্মার তলদেশ থেকে রজনীগন্ধা ফেরি উদ্ধার তৎপরতায় নেমেছে উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয়। শনিবার সকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধার তৎপরতায় যোগ দেয় ২৫০ টনের ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এই জাহাজটি। তবে রোববার ঘন কুয়াশা এবং বৈরী আবহাওয়ার কারণে সকাল সোয়া ১১টা পর্যন্ত উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়নি। ফেরি ডুবির ঘটনার টানা পাঁচ দিন চললেও উদ্ধার তৎপরতার গতি বাড়েনি। যার কারণে পদ্মার তলদেশে নিমজ্জিত ফেরিটির ভেতর পলি মাটি জমে ওজন ক্রমান্বয়ে ভারী হয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তি দুর্বলতার কারণে উদ্ধার তৎপরতায় গতি নেই বলে জানান অনেকেই।

বিআইডব্লিউটিএ’র অতিরিক্ত পরিচালক আব্দুর রহিম মানবজমিনকে বলেছেন, উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয়ের উদ্ধার সক্ষমতা আড়াইশো টন। ডুবে যাওয়া ফেরিটির ওজন ২৪০ টন হলেও পানির নিচে থাকায় পলি জমে বেড়েছে প্রায় ৩০০ টনে। পানির নিচ থেকে ৩০০ টন ওজনের ফেরিটি ২৪০ টন ওজনের প্রত্যয় জাহাজ দিয়ে টেনে তোলা মোটেও সম্ভব নয়। যার কারণে ফেরি উত্তোলনের জন্য কিছু টেকনিক্যাল সিস্টেম ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রথমত লিফটিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে।

লিফটিং পদ্ধতি করতে হলে সলিং তার অর্থাৎ জাহাজের নিচ দিয়ে স্টিলের তার প্রবেশ করে সেফটি আকারে ফিটিং করার পর লিফট দেব। বেলুন পদ্ধতি ও ব্যবহার করা হতে পারে। তাছাড়া বৈরী আবহাওয়া, কুয়াশা এবং পানির নিচে প্রচন্ড স্রোত থাকায় কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
নৌ বাহিনীর লেফটেন্যান্ট শাহ পরান ইমন বলেন, ফেরিটি ডুবে যাওয়ার পর থেকেই নৌবাহিনীর এক্সপার্ট ডুবুরিদল উদ্ধার তৎপরতায় বিরামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ফেরিটি উদ্ধারে মূলত উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয়কে মূল শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে তাকে সাপোর্টের জন্য লিফটিং ব্যাগ এবং রুস্তম এবং হামজাকে ব্যবহার করা হচ্ছে।

Leave a comment






এই বিভাগের আরো সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.