1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
মেয়ে হওয়ার আনন্দে ৫০ হাজার টাকার ফুচকা ফ্রি খাওয়ালেন দোকানি
       
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১২:০১ অপরাহ্ন

মেয়ে হওয়ার আনন্দে ৫০ হাজার টাকার ফুচকা ফ্রি খাওয়ালেন দোকানি

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

কন্যাসন্তানের জন্ম দিলে মাকে এখনো অনেক পরিবারে কটু কথা শুনতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষরাও নিজের কন্যাসন্তানকে মেনে নিতে না পেরে স্ত্রীকে দোষারোপ করে থাকেন। এমনকি শিশুকন্যা হত্যার ঘটনাও প্রায়ই ঘটে।

সেই ভারতে নজির গড়েছেন একজন ফুচকা বিক্রেতা। ভূপালের ওই ফুচকা বিক্রেতা কন্যাসন্তানের জন্মের খুশিতে বিনা মূল্যে ফুচকা খাইয়েছেন। ফুচকা খাওয়াতে ৫০ হাজারেরও বেশি টাকা খরচ করে ফেলেছেন মেয়ে হওয়ার আনন্দে।

জানা গেছে, চলতি বছরের ১৭ আগস্ট কন্যাসন্তানের জন্ম দেন অঞ্চল নামে ওই ব্যক্তির স্ত্রী। এটি অঞ্চলের দ্বিতীয় সন্তান। বছর দু’য়েক আগে তার স্ত্রী এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। সেবারেও কন্যাসন্তান চেয়েছিলেন অঞ্চল। দ্বিতীয় সন্তান কন্যা হওয়ায় যেন স্বপ্নপূরণ হয় তার।

বাঁধভাঙা খুশিতে প্রথম সন্তানের জন্মদিনের দিনই কন্যাসন্তানের জন্মের আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন তিনি। তার জন্য আগে থেকেই তার দোকানে আসা সব ক্রেতাকে বিনা মূল্যে ফুচকা খাওয়ানোর দিনক্ষণ জানাতে শুরু করেছিলেন।

ওই বিশেষ দিন বিনা মূল্যে ফুচকা খাওয়ানোর কথা ঘোষণা করে একটি বোর্ডও ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন অঞ্চল। কথামতো সম্প্রতি বিনা মূল্যে ফুচকা খাইয়ে কন্যাসন্তানের জন্ম উদ্‌যাপন করলেন।

বিনা মূল্যে ফুচকা খাওয়ার খবর অল্প সময়ের মধ্যে সারা ভুপালে ছড়িয়ে পড়ে। ওই দিন বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার দোকানের সামনে রীতিমতো ফুচকাপ্রেমীর লাইন লেগে যায়।

রাস্তার পাশে যেখানে ফুচকার ঠেলাগাড়ি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি, তার পাশেই বসে খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন অঞ্চল।

কয়েকটি টেবিল পেতে দিয়েছিলেন। প্রতি টেবিলে এক ঝুড়ি করে ফুচকা এবং তেঁতুলের পানি ও অন্যান্য সামগ্রী রেখে দিয়েছিলেন। সবাইকে পরিবেশন করা তার একার পক্ষে সম্ভব ছিল না। তাই যেন প্রয়োজনমতো ফুচকা টেবিল থেকেই নিয়ে খেতে পারেন অতিথিরা, সেদিকে বিশেষ নজর ছিল তার।

অঞ্চলের দুই ভাই প্রকৌশলী। স্ত্রী স্নাতক। স্ত্রীকেও আত্মনির্ভর হতে শেখাচ্ছেন অঞ্চল। সেলাই মেশিন কিনে দিয়ে স্ত্রীকে স্বনির্ভর করে তুলতে চান তিনি।

সূত্র : আনন্দবাজার।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.