1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
কালো টাকা সাদা করার আর সুযোগ থাকছে না
       
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন

কালো টাকা সাদা করার আর সুযোগ থাকছে না

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ মে, ২০১৮

অনলাইন ডেস্ক: কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে সুফল মেলেনি বলে এবারের বাজেটে আর এই সুযোগ না রাখার ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বাংলাদেশ স্টাডি ট্রাস্টের এক গোলটেবিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী।

বাংলাদেশের স্বাধীনার পর থেকেই অপ্রদর্শিত আয় জরিমানা দিয়ে বৈধ করার সুযোগ দিয়ে আসছেন অর্থমন্ত্রীরা। প্রতিটি সরকারের আমলেই এই সুযোগ দিয়ে আসলেও অর্থমন্ত্রী মুহিত এর পক্ষে ছিলেন না কখনও। তারপরও চাপের মুখে এই সুযোগ দেয়ার কথা জানিয়েছিলেন তিনি।

কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেয়ার বিপক্ষে জোরাল মত আছে। এতে করদাতাদের প্রতি বৈষম্য তৈরি হয় বলে অভিযোগ করেন অর্থনীতিবিদদের একটি বড় অংশ।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘কালোটাকা সাদা করার সুফল মেলেনি। তাই আগামী বাজেটে এই সুবিধা আর দেয়া হবে না।’

কালোটাকা নিয়ে অবশ্য সমাজে নানা ভুল ধারণা আছে। অবৈধ উপায়ে অর্জিত টাকা কখনও জরিমানা নিয়ে সাদা করা যায় না। বৈধ উপায়ে অর্জিত টাকা আয়কর ফাইলে উল্লেখ না করলে সেটা অপ্রদর্শিত আয় বা সাধারণভাবে কালোটাকা হয়ে যায়। পরে কর কর্মকর্তারা এই টাকা খুঁজে পেলে শাস্তি পেতে হয়।

আলোচনায় বাজেট বাস্তবায়নের হার কমায় আক্ষেপের কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। বলেন, ‘বাজেট বাস্তবায়নের হার কমে যাওয়া সরকারের জন্য ব্যাড সিগন্যাল (খারাপ সঙ্কেত)।’

‘আগে ৯০ শতাংশের মতো বজেট বাস্তবায়ন হতো, তা এখন ৮০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এটি খুবই অপ্রত্যাশিত ও দুঃখজনক।’

২০১২-১৩ অর্থবছরে বাজেট বাস্তবায়নের হার ৯৩ শতাংশ ছিল উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘গত কয়েক বছরে বাজেট বাস্তবায়নের হার ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে। তবে আগামী অর্থবছর থেকে বাজেট বাস্তবায়ন যাতে সহজ হয় সেজন্য বিশেষ দিক-নির্দেশনা থাকবে।’

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমান বলেন, ‘বাজেট বাস্তবায়নের সক্ষমতা আমাদের বাড়াতে হবে।’

নতুন করে করারোপ না করার অনুরোধ করে মশিউর বলেন, ‘বাজেটে কর বাড়ানো হলে বেসরকারিখাতে বিনিয়োগ কমে যায়। এই বিষয়টি আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’

পিকেএসএফের চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমেদ বলেন, ‘টেকসই উন্নয়নে কাউকে বাদ দেওয়া যাবে না। অনগ্রসরদের সামনে আনতে হবে। এজন্য প্রথমে কৃষিতে জোর দিতে হবে।’

মূল প্রবন্ধে বাংলাদেশ স্টাডি ট্রাস্ট চেয়ারম্যান এ কে এম আব্দুল বলেন, ‘ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারি সর্বজনবিদিত। এই অবস্থা থেকে উত্তরণ এবং পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্ত করতে বাজেটে দিক-নির্দেশনা থাকতে হবে।’

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান জাহিদী সাত্তার, সাধারণ বীমা করপোরেশনের চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সদস্য শামসুল আলম।

 

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.