1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
করোনার প্রভাব: হোটেল-মোটেল জোনে নিরবতা        
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৫১ অপরাহ্ন

করোনার প্রভাব: হোটেল-মোটেল জোনে নিরবতা

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১

নুরুল আমিন হেলালী: বিশ্ব মহামারি করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রাথমিকভাবে আগামী ১৪ দিনের জন্য জেলায় সকল পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ এবং সবধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ করেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন।

তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কিছু কিছু হোটেল-রেঁস্তোরা ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান খোলা রাখলেও পর্যটক না থাকায় বিপাকে পড়েছে মালিক কর্মচারীরা। ইতোমধ্যে কলাতলী হোটেল-মোটেল এলাকার অধিকাংশ রেস্তোঁরা লোকসানের ভয়ে বন্ধ করে দিয়েছে মালিপক্ষ। অন্যদিকে যারা খোলা রেখেছে তারাও অধিকাংশ কর্মচারী বিদায় করে দিয়েছে। ফলে বিপাকে পড়েছে খেটে-খাওয়া মানুষ।

কযেকদিন আগে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ পর্যটন স্পট নিষিদ্ধের ঘোষণা দেয়ার পর থেকে কক্সবাজার বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে চলছে সুনশান নিরবতা। শুক্রবার এবং শনিবার ছুটির দিনেও সৈকতে তেমন পর্যটক ছিলনা বললেই চলে। আবাসিক হোটেল গুলোতেও নেই পর্যটকের কোলাহল। সড়ক-উপসড়কেও সীমিত সংখ্যক পথচারীদের আনাগোনা।

কয়েকদিন আগে সমুদ্র সৈকতের সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আমিন আল পারভেজ, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, ট্যুরিষ্ট পুলিশ, গণমাধ্যমকর্মী, বীচকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আমিন আল পারভেজ গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, মহামারি করোনা প্রতিরোধে পুলিশ, আনসারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সাথে নিয়ে কঠোর অবস্থানে থাকবে জেলা প্রশাসন।

অপরদিকে ৫ এপ্রিল থেকে আবার সপ্তাহের লকডাউনের কবলে পড়ে যাচ্ছে দেশ। ফলে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা গুটিয়ে নিচ্ছে নিজেদের ব্যবসা কার্যক্রম। মোস্তাকিম দেওয়ান নামে এক হোটেল ব্যবসায়ি জানা, গত বছরের মার্চ থেকে লোকসান গুনতে গুনতে সেপ্টেম্বর থেকে ৫ মাসেরমত ব্যবসা করছিলাম এখন আবারও লকডাউনের কবলে পড়ে যাওযায় ব্যবসার অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে।

তবে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা ও সরকারী নির্দেশনা মেনে চলতে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান জেলা প্রশাসন। করোনা মহামারি মোকাবেলায় আরও সচেতনত হওয়া প্রয়োজন মনে করেন অনেকেই।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.