1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
যুক্তরাজ্যে চালু হচ্ছে ই ভিসা        
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:১৬ অপরাহ্ন

যুক্তরাজ্যে চালু হচ্ছে ই ভিসা

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

যুক্তরাজ্যে প্রতিনিয়ত মাইগ্রেশন পলিসি কিংবা ভিসা সিস্টেম পরিবর্তন করা হচ্ছে। এবার লাখ লাখ অভিবাসীকে একটি নতুন ই-ভিসা স্কিমের জন্য নিবন্ধন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। নতুন ডিজিটাল ভিসা যুক্তরাজ্যের বর্ডার এবং মাইগ্রেশন সিস্টেমকে ডিজিটাল করতে সরকারের একটি পরিকল্পনার অংশ। তবে ক্যাম্পেইনাররা বলছেন, এই স্কিম নতুন একটি ডিজিটাল উইন্ডরাশ স্ক্যাম তৈরি করতে পারে।
জানা গেছে, এই স্কিমটি এই বছরের শেষের দিকে চালু করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এতে ফিজিক্যাল বায়োমেট্রিক সিস্টেম যেমন রেসিডেন্স, ভাড়া, কাজ এবং বেনিফিট প্রভৃতিকে রিপ্লেস করা হবে।

বুধবার ওপেন রাইটস গ্রুপ একটি নতুন প্রতিবেদন প্রকাশ করে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা বলছে, ই-ভিসার ডিজাইন, রোলআউট এবং বাস্তবায়নের ত্রুটির কারণে যুক্তরাজ্যে থাকার অধিকার থাকা মানুষেরা এটি প্রমাণ করতে পারবে না। বিশেষজ্ঞরা কার্যকর হওয়ার আগে এই স্কিমটি বন্ধ করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

হোম অফিস ই ভিসা সিস্টেম চালুর ঘোষণা দেওয়ার পর ওপেন রাইটস গ্রুপ তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওপেন রাইটসের কর্মকর্তারা বলছেন, তারা হোম অফিস কন্ট্রাক্টর মাইগ্রেন্ট হেল্প সহ বিভিন্ন সংস্থাকে ৪ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তা প্রদান করছে। এতে যেসব মানুষ ই-ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে না তাদেরকে সহায়তা দেওয়া হবে। অনেক ফিজিক্যাল মাইগ্রেশন নথি যেমন বায়োমেট্রিক রেসিডেন্স পারমিট বা বায়োমেট্রিক রেসিডেন্স কার্ড থাকা ব্যক্তিদের মাইগ্রেশন রাইটস প্রমাণ করে ই-ভিসায় রিপ্লেস করতে হবে।

জানা গেছে, যুক্তরাজ্যে দুই লাখ মানুষের সম্পর্কে উদ্বেগ রয়েছে যে তারা ই-ভিসা সিস্টেমে এপ্লাই করতে পারবে না। ফলে এসব মানুষ আরেকটি উইন্ডরাশ স্ক্যামের শিকার হতে পারে।

ওপেন রাইটস গ্রুপের মাইগ্রেশন ডিজিটাল প্রোগ্রাম ম্যানেজার সারা আলশেরিফ বলেছেন, ই-ভিসা স্কিমটি আরেকটি ব্যর্থ সরকারি আইটি প্রকল্প হতে যাচ্ছে। এতে যুক্তরাজ্যের হাজার হাজার মানুষের জীবন দূর্বিষহ হয়ে উঠতে পারে। ই ভিসা আবেদনের সময়সীমা মাত্র কয়েক মাস বাকি আছে। আমরা নতুন হোম সেক্রেটারিকে আগামী বছরের একটি সম্ভাব্য ডিজিটাল উইন্ডরাশ কেলেঙ্কারি প্রতিরোধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.