1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
যে কারণে গরুর মাংসের দাম বাড়ালেন খলিল-নয়ন-উজ্জ্বল
       
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১০:১৪ অপরাহ্ন

যে কারণে গরুর মাংসের দাম বাড়ালেন খলিল-নয়ন-উজ্জ্বল

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪

আগের দামে আর গরুর মাংস বিক্রি করতে পারছেন না আলোচিত মাংস ব্যবসায়ী খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না তাদের পক্ষে। তাই তারা গরুর মাংসের দাম বাড়িয়েছেন। এই তথ্য জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান।

রবিবার (২৪ মার্চ) অধিদফতরের প্রধান কার্যালয়ে ব্যক্তি পর্যায়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। এসময় আলোচিত সেই তিন মাংস ব্যবসায়ী উপস্থিত ছিলেন। এ সময় দাম বাড়ানোর যৌক্তিকতা তুলে ধরে বক্তব্য দেন মাংস ব্যবসায়ী খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল। তাদের দাবি, বাজারে গরুর দাম বাড়ছে।

মহাপরিচালক বলেন, গরুর মাংস যখন ৮০০-৯০০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় করা হচ্ছিল তখন খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বলের মতো উদ্যোক্তারা ৬০০ টাকার নিচে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি করেন। তাদের সাহসী পদক্ষেপের ফলে এই সেক্টরে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। রমজানের আগে গরুর মাংসের মূল্য বৃদ্ধি পায়। তখন খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বলও মাংসের মূল্য কিছুটা বাড়ান। এরপরও সেটা প্রচলিত বাজার দর থেকে ১০০-১৫০ টাকা কম ছিল।

ভোক্তার ডিজি বলেন, তিন দিন আগে খলিল আমাকে টেলিফোন করে গরুর মাংস ৫৯৫ টাকা কেজি দরে আর বিক্রি করতে পারছেন না বলে জানান। কেজিপ্রতি ৬৯৫ টাকায় বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন। এতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। তাই অধিদফতরের পক্ষ থেকে এ বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্যই প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়েছে।

মিরপুরের মাংস ব্যবসায়ী উজ্জ্বল জানান, গরুর দাম বাড়ছে। তাই আগের ৫৯৫ টাকা কেজি দামের সঙ্গে ৩৫ টাকা যুক্ত করে ৬৩০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। সাধ্য অনুযায়ী সাশ্রয়ী মূল্যে এই বিক্রয় কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেন এই ব্যবসায়ী।

পুরান ঢাকার মাংস ব্যবসায়ী নয়ন জানান, অন্যান্য মাংস ব্যবসায়ীরা হাট থেকে গরু বেশি দামে কিনে বেশি দামে মাংস বিক্রি করছেন। গরুর দাম বিবেচনায় তিনিও মিক্সড মাংসের ক্ষেত্রে আগের ৫৭০ টাকার পরিবর্তে ৬০০ টাকা কেজি দরে এবং ঝোলানো মাংস ৬৫০ টাকা দরে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

শাহজাহানপুরের মাংস ব্যবসায়ী খলিল জানান, তিনি ৫৯৫ টাকা থেকে কেজিপ্রতি ১০০ টাকা বাড়িয়ে ৬৯৫ টাকা কেজিতে মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে ভোক্তা স্বার্থে তিনি এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ২০টি গরু ৫৯৫ টাকা কেজি দরে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি এ কার্যক্রম ২০ রমজান পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

ভোক্তা অধিদফতরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, মাংস মিশ্রিত হবে নাকি হাড্ডি-চর্বি মেশানো থাকবে তা ব্যবসায়ীদের বিষয়।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.