1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
দুই কর্মকর্তা লাপাত্তা, তথ্য পাচারের আশঙ্কায় বিমান এয়ারলাইন্সের কর্তৃপক্ষ        
সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ০১:৫১ অপরাহ্ন

দুই কর্মকর্তা লাপাত্তা, তথ্য পাচারের আশঙ্কায় বিমান এয়ারলাইন্সের কর্তৃপক্ষ

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪

যথাযথ অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের দুজন কর্মকর্তা। বিমানের অভিযোগ, তাদের কাছে রয়েছে বিমানের গোপনীয় নথি ও সফটওয়্যার তথ্য, যা পাচার হলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিমান।

দুই কর্মকর্তার মধ্যে একজন ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর এবং অন্যজন ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তবে এ নিয়ে বিমানের টনক নড়েছে সম্প্রতি।

এ ঘটনায় ১৫ জানুয়ারি বিমানবন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর ৬৭৭) করেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা মো. মাছুদুল হাছান।

অভিযুক্ত দুজন হলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আনোয়ার হোসেন (৪৬) (P37164)। তার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে। অন্যজন হলেন বাণিজ্যিক তত্ত্বাবধায়ক সোহান আহমেদ (৪৫) (G51044)।

বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত খান জানান, এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

অভিযোগে বলা হয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আনোয়ার হোসেন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর বিমানের বিজি-৩০৫ ফ্লাইটে কানাডায় চলে যান।

অন্যদিকে বিমানের বাণিজ্যিক তত্ত্বাবধায়ক সোহান আহমেদ ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ ছাড়াই ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত আছেন। যদিও বিমান কর্তৃপক্ষ তার ইস্তফাপত্র অনুমোদন করেনি।

অভিযোগে আরও বলা হয়, তাদের উভয়ের কাছে রক্ষিত বিমানের গোপনীয় বিভিন্ন অ্যাগ্রিমেন্ট ও আরআই পলিসি এবং স্পর্শকাতর সফটওয়্যার সম্পর্কে তথ্য রয়েছে। এসব তথ্য পাচার করার আশঙ্কা করছে বিমান। তথ্য পাচার হলে বিমান অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

গেলো ১০ নভেম্বর ভিসা, ফিরতি ফ্লাইটের টিকিট থাকা সত্ত্বেও কানাডাগামী ৪২ যাত্রীকে সন্দেহ হওয়ায় আটকে দিয়েছিলেন বিমান বাংলাদেশে এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তারা। এ ঘটনায় সিলেট ও কানাডায় নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়। তখন বিমান জানিয়েছিল, ভিসা থাকলেও যাত্রীদের ট্রাভেল ডকুমেন্টসে নানা রকম অসংগতি ছিল।

কিন্তু কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিমানের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন কীভাবে বিমানের ফ্লাইটে কানাডা গেলেন, সে বিষয়ে জিডিতে উল্লেখ করা হয়নি। সেদিন তার কানাডা-যাত্রায় কারা সহায়তা করেছেন, সে বিষয়ও জিডিতে উল্লেখ নেই।

এ প্রসঙ্গে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজিম বলেন, আনোয়ার হোসেন পালিয়ে কানাডায় গিয়েছেন। সোহান আহমেদ দেশের মধ্যেই রয়েছেন। বিমানের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার ও তথ্য তাদের কাছে আছে, যা পাচার হলে বিমানের ক্ষতি হবে। এ কারণে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

সুত্র: বাংলা ট্রিবিউন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.