1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
পোষ্যের মতো শিকলে বেঁধে বিক্রি করা হতো স্ত্রীদের!        
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০২:০৯ অপরাহ্ন

পোষ্যের মতো শিকলে বেঁধে বিক্রি করা হতো স্ত্রীদের!

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : রবিবার, ২ মে, ২০২১

পৃথিবীর সবথেকে সভ্য জাতি হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে ব্রিটিশরা। কিন্তু ২০ শতক পর্যন্ত ব্রিটেনে এমন এক লজ্জাজনক প্রথা প্রচলিত ছিল যা জানতে পারলে আপনার মনে প্রশ্ন জাগবে যে তারা আদৌ সভ্য ছিল কিনা।

এই কুখ্যাত সামাজিক প্রথা হল নিজের স্ত্রীকে বিক্রি করার প্রথা। প্রায় ২০ শতকের মধ্যভাগ পর্যন্ত বিবাহিত ব্যক্তিরা তাদের নারী সঙ্গীদেরকে বাজারে চরা দামে বিক্রি করত।

আগেকার সময়ের পশ্চিমা বিশ্বের সমাজব্যবস্থা বর্তমানের মত এতটা খোলামেলা ছিলো না। এই কট্টরপন্থী প্রথার মধ্যে ছিল সেখানকার বিয়ে নিয়ে এক প্রথা।

১৯ শতক পর্যন্ত কোন ব্রিটিশ নাগরিক এখনকার মতো নিজের ইচ্ছে হলেই বা সেরকম ,কোনো পরিস্থিতি আসলেই ডিভোর্স দিতে পারত না। কারণ তখন সমাজে সেই আইন ছিল না।

খুব খারাপ ব্যক্তিগত পরিস্থিতি তৈরি হলে হয়তো কোর্টে বিবাহবিচ্ছেদ করা যেত। তবে এই উপায়ে ডিভোর্স নেওয়ার জন্য একজন স্ত্রীকে তার স্বামীকে অক্ষম প্রমাণ করতে হত আদালতের সামনে।

তখন একমাত্র কোর্টের প্রতিনিধিদের মনে হলেই ডিভোর্স মঞ্জুর করা হতো। এই পন্থা বেশ লজ্জাজনক হওয়ায় অনেকেই বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য অন্য রাস্তার কথা ভাবতে থাকে।

১৩০২ সালে কম উন্নত পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে বিচ্ছেদের জন্যে স্ত্রীকে বিক্রি করার প্রথা শুরু করা হলো। বাজারে প্রতিটি স্বামী তার স্ত্রীয়ের গুণাবলী চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে বলতো।

এরপর কেউ রাজি হলে নিলামের মাধ্যমে স্ত্রীকে বিক্রি করে দেওয়া হতো। ১৭৫৩ সালে এই রীতির বিরুদ্ধে বিবাহ রেজিষ্ট্রেশন করাকে বাধ্যতামূলক করতে আইন পাশ করানো হলো।

শুধুমাত্র বিচ্ছেদ নয় বরং টাকার জন্যও অনেকেই স্ত্রীকে বেচে দিতেন। গলায় লোহার শিকল পরিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো বাজারে।

অবশেষে স্ত্রী বিক্রির মত ঘৃণ্য প্রথা বন্ধ করার উদ্দেশ্যে ১৮৫৭ সালের ম্যাট্রিমোনিয়াল আইনে ব্রিটেনে ডিভোর্স বা বিবাহবিচ্ছেদের আইন যুক্ত হয়। এই আইন পাশের পরে আর স্ত্রী বিক্রির কোনো ঘটনার কথা জানা যায়নি আর।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.