1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
জিপিএ-৫ এর পরিবর্তে জিপিএ-৪, এ বছর থেকেই কার্যকর হচ্ছে
       
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৪:৩০ অপরাহ্ন

জিপিএ-৫ এর পরিবর্তে জিপিএ-৪, এ বছর থেকেই কার্যকর হচ্ছে

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষার সব স্তরেই জিপিএ-৫ এর পরিবর্তে জিপিএ-৪ চালু হচ্ছে। চলতি বছর জেএসসি থেকেই জিপিএ-৪ পদ্ধতি কার্যকর করবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জিপিএ-৪ চালুর লক্ষ্যে চলতি মাসেই নতুন গ্রেডিং পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে প্রজ্ঞাপন জারির কথা রয়েছে।

এ বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক বলেন, নতুন গ্রেড পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হয়েছে। চলতি বছর (২০২০ শিক্ষাবর্ষ) থেকে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার মাধ্যমে এটি বাস্তবায়ন করা হতে পারে। ২০২১ সাল থেকে এসএসসি-সমমান ও এইচএসসি-সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৪ কার্যকর করা হবে।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং ২০২১ সাল থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফল জিপিএ ৫-এর পরিবর্তে জিপিএ ৪-এ প্রকাশ করার লক্ষ্যে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে কাজ শুরু করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আন্তর্জাতিক শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে মিল রেখে জিপিএ ৪-এর গ্রেডিং বিন্যাস চূড়ান্ত করতে দায়িত্ব দেয়া হয় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডকে।

নতুন গ্রেডিং পদ্ধতিতে দেখা গেছে, ৯০ থেকে ১০০ নম্বর প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের লেটার গ্রেড ‘এ প্লাস’ ও গ্রেড পয়েন্ট হবে ৪, যা সর্বোচ্চ ফল। এরপর ৮০ থেকে ৮৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘এ’ ও গ্রেড পয়েন্ট ৩.৫, ৭০ থেকে ৭৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘বি প্লাস’ ও গ্রেড পয়েন্ট ৩, ৬০ থেকে ৬৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘বি’ ও গ্রেড পয়েন্ট ২.৫, ৫০ থেকে ৫৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘সি প্লাস’ ও গ্রেড পয়েন্ট ২, ৪০ থেকে ৪৯ প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘সি’ ও গ্রেড পয়েন্ট ১.৫, ৩৩ থেকে ৩৯ প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘ডি’ ও গ্রেড পয়েন্ট হবে ১ এবং শূন্য থেকে ৩২ প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘এফ’ ও গ্রেড পয়েন্ট হবে শূন্য।

গত বছর ৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানে গ্রেড পরিবর্তনসংক্রান্ত এক কর্মশালায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এতে পাবলিক পরীক্ষায় গ্রেড পরিবর্তন কমিটির সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শাহাদাত হোসেন নতুন গ্রেড পদ্ধতি প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এরপর সেখানে উপস্থিত শিক্ষাবিদসহ বিভিন্ন স্তরের বিশেষজ্ঞদের সম্মতিতে খসড়া প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করা হয়।

সে সভায় শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, যেহেতু এটি একটি বড় কর্মযজ্ঞ, তাই গ্রেড চূড়ান্ত করার আগে আরও দু-একটি সভা করা প্রয়োজন। বিশ্বের সঙ্গে সমন্বয় রেখে গ্রেড পদ্ধতি পরিবর্তন করা হচ্ছে। কোনো পরিবর্তনের ফলে কেউ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশে একই গ্রেডিং পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে, সে বিষয়টির সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে গ্রেড পরিবর্তন করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.