1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
পেঁয়াজের রপ্তানিমূল্য তিনগুণ করেছে ভারত
       
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৭:২৫ অপরাহ্ন

পেঁয়াজের রপ্তানিমূল্য তিনগুণ করেছে ভারত

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশে পেঁয়াজের রপ্তানিমূল্য তিনগুণ করেছে ভারত। প্রতিবেশী দেশটির বাজারে দাম বাড়ায় বাংলাদেশে পেঁয়াজের রপ্তানি নিরুৎসাহিত করতে ভারত এ কাজ করেছে বলে হিলি স্থলবন্দরের কয়েকজন আমদানিকারক জানিয়েছেন।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, আগে টনপ্রতি পেঁয়াজ ২৫০-৩০০ মার্কিন ডলার মূল্যে আমদানি হলেও বর্তমানে তা বাড়িয়ে ৮৫২ ডলার নির্ধারণ করে দিয়েছে ভারতের কাঁচা পণ্য নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ন্যাপিড। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা ইতোমধ্যে ভারতীয় রফতানিকারকদের পাশপাশি হিলি কাস্টমসে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আগামীকাল (শনিবার) থেকেই নতুন দামে পেঁয়াজ আমদানি করতে হবে বলেও জানিয়েছেন হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা।

এ ব্যাপারে ভারতীয় রপ্তানিকারক অনিল ঠাকুর বলেন, সম্প্রতি ভারতের কিছু এলাকায় বন্যা হয়েছে; যেসব এলাকায় অনেক বেশি পরিমাণে পেঁয়াজ উৎপাদিত হয়ে থাকে। বন্যায় পেঁয়াজের ক্ষেত নষ্ট হওয়ায় নিত্য প্রয়োজনীয় এ পণ্যের উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। এ কারণে সরবরাহ কমেছে এবং আমাদের বাজারেই পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কলকাতার বাজারেই প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৫০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে। এ অবস্থায় পেঁয়াজ রফতানিকে নিরুৎসাহিত ও নিত্য প্রয়োজনীয় এ পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি রুখতে এর নূন্যতম রপ্তানিমূল্য ৮৫২ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে দিয়েছে ন্যাপিড। শনিবার সকাল থেকেই এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক মোবারক হোসেন ও মামুনুর রশীদ জানান, এতদিন পেঁয়াজ আমদানিতে নূন্যতম কোনও রফতানিমূল্য নির্ধারণ করা ছিল না। তারা যে দামে পেঁয়াজ কিনতেন, সে দামেই আমদানি করা হতো। প্রতিটন পেঁয়াজ প্রকারভেদে ২৫০-৩০০ মার্কিন ডলার মূল্যে আমদানি হতো। কিন্তু আজ ন্যাপিড পেঁয়াজের নূন্যতম রপ্তানিমূল্য ৮৫২ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে নির্দেশনা জারি করেছে।

তারা আরও জানান, দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ঠিক রাখতে ও মূল্য হাতের নাগালে রাখতে বাড়তি মূল্যেই পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। তবে আগামীকাল শনিবার যেহেতু ছুটির দিন, সেহেতু ব্যাংক বন্ধ থাকার কারণে পুরনো এলসিগুলো এম্যান্ডমেন্ট করা যাবে না এবং সব আমদানিকারক পেঁয়াজ আমদানিও করতে পারবেন না। এতে আমদানির পরিমাণ কমবে। এর প্রভাবে পেঁয়াজের দাম বাড়তেও পারে।

হিলি স্থলবন্দরের অগ্রণী ব্যাংকের ম্যানেজার আফতাবুজ্জামান সরকার বলেন, বেশ কিছুদিন ধরেই পেঁয়াজের এলসি ২৫০-৩০০ মার্কিন ডলার মূল্যে খোলা হচ্ছিল। সম্প্রতি ভারতের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে; এ কারণে ভারত পেঁয়াজের রফতানিমূল্য একলাফে বাড়িয়ে ৮৫২ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে। বিষয়টি আজ এক আমদানিকারক ফোনে আমাদের জানিয়েছেন। সেইসঙ্গে তার পুরোনো এলসি এম্যান্ডমেন্ট করার কথাও বলেছেন।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.