1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
আজ রাজনগর মুক্ত দিবস        
মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১২:১৯ অপরাহ্ন

আজ রাজনগর মুক্ত দিবস

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

৬ ডিসেম্বর রাজনগর মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে রাজনগর উপজেলা পাকসেনাদের কবল থেকে মুক্ত হয়। যৌথবাহিনীর কামান্ডার কর্নেল এমএ হামিদ প্রথম লাল সবুজের বিজয় পতাকা উড়ান রাজনগরের ক্লাব প্রাঙ্গনে।

এর আগে উপজেলার কামারচাক ইউনিয়নের রাউবাড়ি এলাকায় রাজনগর বিজয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এ সময় এখানেই নির্মাণ করা হয় ‘শহীদ মিনার’। স্বাধীনতার ৪৬ বছর পর ২০১৭ সালে প্রথম রাজনগর মুক্ত দিবস পালন করে উপজেলা প্রশাসন।

দেশের অন্যান্য স্থানের ন্যায় মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার পাচঁগাও এবং খলাগ্রামে মর্মান্তিক গনহত্যা ছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নি সংযোগ করে নরপশুরা। এসব ঘটনায় এখানকার ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের মনে এখনো আতংকের সৃষ্ঠি করে। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ রাজনগর পোর্টিয়াস উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রথম প্রতিরোধ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত স্বাধীন বাংলার পতাকা সংবলিত মিছিল সহকারে কৃষক, শ্রমিক এমনকি সরকারী পেশাজীবিরাও অফিস আদালতে অনুপস্থিত থেকে প্রতিরোধ সমাবেশে অংশ গ্রহন করেন। ওই সমাবেশে রাজনগরে স্বাধীন বাংলার পতাকা আনুষ্টানিক ভাবে উত্তোলন করা হয়। পাক সেনারা মুক্তিযোদ্ধের শেষ সময়ে অপারেশন শুরু করে উদনা চা বাগানে। তখন মুক্তিযোদ্ধারা শমসেরনগর অবস্থান গ্রহন করেন। সেখান থেকে ৪ ডিসেম্বর ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধার একটি দল মৌলভীবাজার হয়ে রাজনগর পৌঁছে। তারা উদনা চা বাগান আক্রমনের চুড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহন করেন।

৫ ডিসেম্বর হিম শীতে মুক্তিযোদ্ধারা প্রবেশ করেন উদনা চা বাগানে। ত্বড়িত আক্রমন করেন পাকসেনাদের উপর। টানা দুদিন যুদ্ধের পর ৬ ডিসেম্বর ভোর হবার সাথে সাথে পাকসেনারা পালাতে শুরু করে। এতে বহু পাকসেনা মারা যায়। ৬ ডিসেম্বর রাজনগর শত্রু মুক্ত হয়।

শ্বাসরুদ্ধকর বিভিষিকা থেকে রাজনগরের মানুষ মুক্ত বাতাসের ছোঁয়া পায়। গ্রামছাড়া মানুষ আবার আসতে শুরু করে গ্রামে। হানাদার বাহিনী পালিয়ে যাওয়ার পর মুক্তিসেনারা হানাদার ক্যাম্পের যাবতীয় অস্ত্র ও গোলা-বারুদ উদ্ধার করেন।

অস্ত্র ও গোলা-বারুদের পরিমান ছিল অসংখ্য। মুন্সীবাজার ও উদনা চাবাগান থেকে মোট ৫ ট্রাক অস্ত্র ও গোলা-বারুদ মুক্তিযোদ্ধাদের হস্তগত হয়।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.