1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
উদ্বোধনের আগেই ঝুঁকিতে থানা ভবন
       
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন

উদ্বোধনের আগেই ঝুঁকিতে থানা ভবন

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২ অক্টোবর, ২০১৮

ডেস্ক রিপোর্ট : কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার কচাকাটা ইউনিয়নে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারীদের দৌরাত্ম্য বেড়েই চলছে। দিন-রাত ড্রেজার মেশিনের বিকট শব্দে শুধু শব্দদূষণ হচ্ছে না, হুমকিতে পড়েছে নদীর তীর, বসতভিটা, আবাদযোগ্য জমি, সেতু ও রাস্তা-ঘাট। এমনকি বালু উত্তোলনকারীদের কারণে হুমকিতে পড়েছে উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা থানা ভবনটিও।”

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, নবনির্মিত কচাকাটা থানা ভবনসংলগ্ন সরকারি জলাশয় মতির ছড়া থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এতে থানার নবনির্মিত চারতলা ভবনটি উদ্বোধনের আগেই হুমকির মুখে পড়েছে।”

জানা গেছে, মতির ছড়া নামক জলাশয়ের তীরে কচাকাটা থানা ভবনটি নির্মাণের কাজ পায় ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রমোনিয়েন ইঞ্জিনিয়ার্স। ভবন নির্মাণ, সীমানাপ্রাচীরসহ ভবনের সামনের জায়গায় মাটি ভরাটের কাজে মোট বরাদ্দ দেওয়া হয় সাত কোটি ৭০ লাখ টাকা। থানা ভবনটি নির্মাণ কাজ শেষ হলেও মাটি ভরাটের কাজ বাকি ছিল। মাটি ভরাটের পরে ভবনটি হস্তান্তর করার কথা। আর এ মাটি ভরাটের কাজ চলছে ভবনের মাত্র ৬০ গজ পেছনের সরকারি জলাশয় মতির ছড়া থেকে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বরিশালের ড্রেজার মালিক হাফিজ এবং স্থানীয় আয়নাল হোসেনকে বালু উত্তোলনের দায়িত্ব দিয়েছে।”

এদিকে ভূগর্ভ থেকে বালু তোলায় থানার আশপাশের বসতবাড়িও হুমকির মুখে পড়েছে। স্থানীয় খতিবর রহমান বলেন, ‘আমার বাড়ি থেকে ৫০ গজ দূরে দুটি ড্রেজার বসিয়েছে। আমি বাধা দিলেও তারা মানে না। আমার বাড়ি ও থানা ভবন ধসে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।’ এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মতিয়ার রহমান বলেন, ‘আমি ভবনের কাজ শেষ করে এসেছি, মাটি ভরাটের বিষয়টি জানি না।’ ঠিকাদার আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমি স্থানীয় একজনকে মাটি ভরাটের দায়িত্ব দিয়েছি, তারা কিভাবে করছে জানি না।’ নাগেশ্বরী উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা শংকর কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘জলাশয়টি সরকারি নাকি ব্যক্তিমালিকানাধীন তা আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে বলতে হবে।’ তবে কুড়িগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মেনহাজুল আলম জানান, থানা ভবনের কাছ থেকে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে ঠিকাদারি সংস্থাকে বারণ করায় তারা দূর থেকে বালু উত্তোলন করছে। তাতে বিল্ডিংয়ের কোনো ক্ষতি হবে না।”
সূত্র : কালের কন্ঠ

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.