1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
এয়ার ইন্ডিয়ার বিধ্বস্ত, ব্ল্যাক বক্স রেকর্ডিংয়ে মিলল পাইলটের সম্পৃক্ততা        
মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৪ অপরাহ্ন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিধ্বস্ত, ব্ল্যাক বক্স রেকর্ডিংয়ে মিলল পাইলটের সম্পৃক্ততা

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

ভারতের আহমেদাবাদে গত মাসে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার তদন্তে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসছে। এবার ব্ল্যাক বক্স রেকর্ডিংয়ের রহস্যময় কথাবার্তা বিশ্লেষণে পাইলটের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে। যদি তা সত্য হয় তবে তদন্ত নতুন দিকে মোড় নিতে পারে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন ইঞ্জিনে জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। ব্ল্যাক বক্স রেকর্ডিং এবং রিপোর্টের বিবরণ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

দুর্ঘটনার ঠিক আগে ককপিটে পাইলটদের শেষ কথোপকথন বিশ্লেষণ করেছেন তদন্তকারীরা। তাতে দেখা গেছে, বিমানের ক্যাপ্টেন ইঞ্জিনে জ্বালানির প্রবাহ বন্ধ করেছিলেন। আর তা সমাধানে অন্য কর্মকর্তারা কোনো সুযোগই পাননি। এর আগেই ঘটে ভয়াবহ দুর্ঘটনা।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার উড্ডয়নের পরই ফার্স্ট অফিসার ক্লাইভ কুন্ডার বিষয়টি ধরতে পারেন। তিনি উদ্বিগ্ন হয়ে জিজ্ঞেস করেন, ক্যাপ্টেন সুমিত সাবারওয়াল কেন জ্বালানি কাট-অফ সুইচ বন্ধ করে দিলেন। তখন ক্যাপ্টেন ছিলেন শান্ত।

কিন্তু জ্বালানি সুইচ কেনই-বা ক্যাপ্টেন সুমিত সাবারওয়াল বন্ধ করবেন? তিনি কি ইচ্ছাকৃতভাবে জ্বালানি সুইচ বন্ধ করেছিলেন? নাকি সেটি কেবল দুর্ঘটনা ছিল?

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, তদন্তকারীরা এখনো নিশ্চিত নন যে, এটি পাইলটের ইচ্ছাকৃত সিদ্ধান্ত ছিল, নাকি দুর্ঘটনাবশত ঘটে গেছে। তদন্ত এখনো চলছে। যদি সেটি ইচ্ছাকৃতভাবে হয় তবে তদন্ত অন্যদিকে মোড় নেবে।

এর আগে প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উড্ডয়নের মাত্র তিন সেকেন্ড পরেই উড়োজাহাজটির ইঞ্জিনের জ্বালানি সুইচগুলো প্রায় একসঙ্গে ‘চালু’ অবস্থা থেকে ‘বন্ধ’ (কাটঅফ) অবস্থায় চলে যায়। এর ফলে ইঞ্জিনে জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনারটির গতি দ্রুত কমতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটি নিচের দিকে নামতে শুরু করে এবং বিধ্বস্ত হয়। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় ২৬০ জন নিহত হন।

সাধারণত কাটঅফ সুইচগুলো গন্তব্যের বিমানবন্দরে পৌঁছে বা কোনো জরুরি পরিস্থিতিতে বন্ধ করা হয়। কিন্তু ওই ফ্লাইটে এমন কোনো জরুরি অবস্থা হয়েছিল কি না, তা-ও প্রতিবেদনে পরিষ্কার নয়।

এ বিষয়ে মার্কিন উড়োজাহাজ নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ জন কক্স বলেন, একজন পাইলটের পক্ষে ভুল করে এই সুইচগুলো নাড়ানো সম্ভব নয়। এগুলো অতি সহজে সরেও যায় না। কাটঅফ অবস্থানে চলে গেলে ইঞ্জিন সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায়।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.