1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
সিলেটের দুই কিশোরীকে যেভাবে বিক্রি করে দেওয়া হয় কক্সবাজার        
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন

সিলেটের দুই কিশোরীকে যেভাবে বিক্রি করে দেওয়া হয় কক্সবাজার

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

সিলেটের দুই কিশোরীকে কক্সবাজারে নিয়ে বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই দুই কিশোরী জানান গার্মেন্টসে কাজ দেয়ার কথা বলে তাদেরকে সেখানে নিয়ে গিয়ে হোটেলে আটকে রেখে ১৪ দিন পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়। ওই দুই কিশোরীর বাড়ি সিলেটের শাহপরাণ থানার পিরের বাজার এলাকায়।

ওই দুই কিশোরীর ভাষ্যমতে, তাদের পাশের বাড়ির এক মহিলা তাদেরকে কক্সবাজারে গার্মেন্টসে কাজ পাইয়ে দেয়ার কথা বললে তারা রাজি হন। গত ৭ এপ্রিল তারা ওই মহিলার সাথে কক্সবাজারে গেলে প্রথমে তার ছেলে ইমনের বাসায় উঠে গোসল ও খাওয়া দাওয়া সাড়েন। পরদিন তাদেরকে গার্মেন্টসে নেয়ার নাম করে কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে ইমন তাদেরকে সেখানে রেখে চলে আসে। তখন তারা এখানে কেন জানতে চাইলে হোটেল স্টাফরা তাদেরকে একটি কক্ষে নিয়ে বসে রাখে। তারপর সেখানে টানা ১৪ দিন তাদের উপর চালানো হয় পাশবিক নির্যাতন।

এদিকে, মেয়েদের খোঁজ না পেয়ে তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে ৯ এপ্রিল শাহপরাণ থানায় জিডি করেন অভিভাবকরা। বিষয়টি জানতে পেরে ওই মহিলা তাদেরকে বলে সিলেট এসে জিডি তুলে নিতে বলে এবং তার ছেলেকে বলে তাদের ছেড়ে দিতে। তখন ইমন তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে বলে ‘আর কখনো কক্সবাজারে আসবি না’। বৃহস্পতিবার তারা হোটেল থেকে বের হয়ে সিলেটে আসেন।

ওই কিশোরীরা জানান, ওই ১৪ দিন আমরা আমাদের পরিবারের সাথে কোন ধরনের যোগাযোগ করতে পারিনি। আমাদেরকে ফোন হাতে দেয়া হতোনা। দিনের পর দিন হোটেলে আটকে রেখে পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিষয়টি ভিকটিমের পরিবারের সদস্যরা পুলিশকে জানালে ওই দুই কিশোরিকে চিকিৎসার জন্য সিলেট ওসমানী হাসপাতালের ওসিসিতে প্রেরণ করে।

তবে পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা। শাহপরাণ থানার এসআই সোহেল চন্দ্র সরকার এ ব্যাপারে বলেন, ওই দুই কিশোরীর মা-বাবা তাদেরকে নির্যাতন করতো, ঘরে আটকে রাখতো। তাই অভিমান করে পূর্ব পরিচিত ওই নারীর ফাঁদে পা দেয়। কাজের জন্য তাদেরকে সেখানে নেয়া হয়েছিল কিনা বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে সেখানে তাদেরকে আটকে পাশবিক নির্যাতনের ব্যাপারে বলেন, একটি বাসায় তাদেরকে আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার সকালে তারা সেখান থেকে মুক্ত হয়ে সিলেটে আসেন।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.