1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
বিএনপি নেতার স্ত্রীর জন্মনিবন্ধনে দেরি, ফাটিয়ে দেওয়া হলো গ্রামপুলিশ সদস্যের নাক
       
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ১২:০৩ অপরাহ্ন

বিএনপি নেতার স্ত্রীর জন্মনিবন্ধনে দেরি, ফাটিয়ে দেওয়া হলো গ্রামপুলিশ সদস্যের নাক

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিব ও গ্রামপুলিশের সদস্যকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় এক বিএনপি নেতার স্ত্রীর জন্মনিবন্ধনে দেরি হওয়ায় দলীয় নেতাকর্মীরা তাদের ওপর চড়াও হন বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার কামারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ভবনের এ ঘটনায় আহত হন গ্রামপুলিশ সদস্য আব্দুল গণি মিয়া। তাকে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি কিশামত বাগছী গ্রামের নীল মিয়ার ছেলে। এ সময় কম্পিউটার অপারেটর বেলাল হোসেনকেও মারধর করা হয়।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহ মো. শওকত আলী মানিক মিয়ার স্ত্রী মোছা. নিলুফা ইয়াছমিন তার জন্মনিবন্ধন করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদে আসেন। ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আব্দুল কাদের মিয়া ও হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর বেলাল হোসেন তাকে দুপুরের পর আসতে বলেন। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।

গ্রামপুলিশ আব্দুল গণি মিয়া জানান, কিছুক্ষণ পর ওই নারী কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সোনাসহ ২০-২৫ জনকে সঙ্গে করে নিয়ে এসে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও কম্পিউটার অপারেটরকে গালিগালাজ করতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা তাদের ওপর চড়াও হন। এ সময় ইউনিয়ন পরিষদে কর্তব্যরত গ্রামপুলিশরা বাধা দিলে শহিদুল ইসলাম সোনার সঙ্গে থাকা হুমায়ুন মিয়া মারধর করে নাক ফাটিয়ে দেন।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বিএনপি নেতা শহিদুল ইসলাম সোনা বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন নিতে গেলে পরিষদের সহকারী সচিব বিএনপি নেতার স্ত্রীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। এ নিয়ে তার সঙ্গে আমার তর্কবিতর্ক হয়। আমরা চলে আসার পর হুমায়ুন মিয়া পরিষদে গিয়ে গ্রামপুলিশকে কিলঘুষি মারেন। রাজনৈতিক গ্রুপিং থাকায় এ ঘটনা নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে।’

কামারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ আর এম মাহফুজার রহমান জানান, এ সময় তিনি ইউনিয়ন পরিষদে ছিলেন না। খবর পেয়ে ঘটনাটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) অবগত করেছেন।

সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। তদন্তসাপেক্ষে এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.