1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
তিন জেলা ভ্রমণে স্বাস্থ্য অধিদফতরের না        
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:০৩ অপরাহ্ন

তিন জেলা ভ্রমণে স্বাস্থ্য অধিদফতরের না

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১

ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ বাড়তে থাকায় বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলা ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

বুধবার (১৪ জুলাই) আয়োজিত ভার্চুয়াল বুলেটিনে অধিদফতরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন এ পরামর্শ দেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি যখনই বিধি-নিষেধ শিথিল করা হয় তখন মানুষ বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজারে ভ্রমণে যান। এগুলো ম্যালেরিয়াপ্রবণ এলাকা। বৃষ্টি ও বৃষ্টি পরবর্তী সময়ে এসব জায়গায় ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি থাকবে। তাই আমাদের অনুরোধ থাকবে, ভ্রমণের চিন্তা করলে এই জায়গাগুলো বাদ দিলে ভালো হবে।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে হয়ে থাকে। এ বছরের মে ও জুন মাসে এক হাজার ৫৮৫ জন রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে এক হাজার ২১৫ জন বান্দরবানের বাসিন্দা, রাঙামাটির ২৩৬ জন ও ৩৭ জনের বাড়ি খাগড়াছড়িতে। এক হাজার ৫৮৫ জনের মধ্যে পাঁচ জন ম্যালেরিয়ায় মারা গেছেন।’

ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ৪৮ জন রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। শুধু জুলাই মাসেই ৪৭৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। জুন মাসে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ৭১ জন। ঢাকায় আক্রান্ত রোগী সংখ্যা তুলনামূলক বেশি। কিন্তু ঢাকার বাইরেও ধীরে ধীরে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে ঢাকার বাইরে রোগীর সংখ্যা ৩২ জন। জানুয়ারি থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত প্রায় ৮১২ জন রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন হতে হবে। মশারি ব্যবহার করতে হবে। জমে থাকা পানি পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।’

‘ঢাকার দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি এবং সরকারি ছাড়াও বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেশি’, বলেন তিনি।

অধ্যাপক রোবেদ আমিন বলেন, ‘পুরো ঢাকার কথা চিন্তা করলে অনেকেই ইতোমধ্যে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। কারও কারও শারীরিক অবস্থা আইসিইউতে যাওয়ার মতো হয়েছে। সেই জন্য আমাদের খেয়াল করতে হবে, কীভাবে আমরা এটা প্রতিরোধ করবো। ডেঙ্গু রোগী করোনায় আক্রান্ত হলে তাদের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।’

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.