1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
পরীমনিকে জোর-জবরদস্তি করা হয়নি : অমির আইনজীবী        
শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:১৮ অপরাহ্ন

পরীমনিকে জোর-জবরদস্তি করা হয়নি : অমির আইনজীবী

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০২১

ঢালিউডের জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনির সঙ্গে ঢাকা বোট ক্লাবে কোনো ধরণের জোর-জবরদস্তি হয়নি বলে আদালতকে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী।

মঙ্গলবার পরীমনিকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলায় ব্যবসায়ী নাসিরউদ্দিন মাহমুদ ও তুহিন সিদ্দিকী অমির জামিন মঞ্জুর করেছেন ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাহজাদী তাহমীদার আদালত। তাদের জামিন হলেও অন্য মামলা থাকায় এখনই কারামুক্ত হতে পারছেন না।

এর আগে আদালতে অমির আইনজীবী ইমরুল কাউসার ও আমানুল করিম লিটন বলেন, আসামি অমি পরীমনিকে বলেছিলেন, তিনি এ ক্লাবে যাচ্ছেন, তুমি (পরী) নামতে পারো। এখানে কোনো প্রকার জোর করা হয়নি। তার বোনের কথা বলে পরীমনি নিজেই গেছেন।

আইনজীবীদের দাবি, আসামিরা ভিকটিমের শরীরের কোনো স্পর্শকাতর জায়গা স্পর্শ করেননি। পরীমনিকে অমি কোনো আঘাত করেননি। অমি তাকে মদ পান করাননি। এজাহারে এমন কোনো কথার উল্লেখ নেই। উনি নিজেই মদ খেয়ে অপকর্ম করার চেষ্টা করেছেন।

অপরদিকে জামিনের বিরোধিতা করে রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আনোয়ারুল কবীর বাবুল আসামিদের জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, মামলাটি দেশ-বিদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। রাষ্ট্রপক্ষ মামলা সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চায়। মামলার বিষয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া গেছে।

শুনানি শেষে বিচারক নাসিরউদ্দিন ও অমিকে আগামী ৮ জুলাই পর্যন্ত পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় জামিন মঞ্জুর করেন। এর আগে গত ২৩ জুন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত দুই আসামির পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন।

গত ১৪ জুন ধর্ষণ-হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন ও তার বন্ধু অমির নাম উল্লেখ করে আরও চারজনকে অজ্ঞাত আসামি করে পরীমনি সাভার থানায় মামলা করেন।

১৫ জুন ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও তার বন্ধু অমিসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর রাজধানীর বিমানবন্দর থানায় করা মাদক মামলায় সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘গত ৮ জুন রাত সাড়ে ১১টার দিকে তার বনানীর বাসা থেকে কস্টিউম ডিজাইনার জিমি (৩০), অমি (৪০) ও বনিসহ (২০) দু’টি গাড়িতে করে তারা উত্তরার উদ্দেশে রওনা হন। পথে অমি বলে বেড়িবাঁধের ঢাকা বোট ক্লাবে তার দুই মিনিটের কাজ আছে।’

‘অমির কথামতো তারা সবাই রাত আনুমানিক ১২টা ২০ মিনিটের দিকে ঢাকা বোট ক্লাবের সামনে গিয়ে গাড়ি দাঁড় করায়। কিন্তু বোট ক্লাব বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অমি কোনো এক ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে কথা বলে। তখন ঢাকা বোট ক্লাবের সিকিউরিটি গার্ডরা গেট খুলে দেয়। অমি ক্লাবের ভেতরে গিয়ে বলে এখানকার পরিবেশ অনেক সুন্দর, তোমরা নামলে নামতে পার।’

এজাহারে পরীমনি আরও বলেন, ‘তখন আমার ছোট বোন বনি প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বোট ক্লাবে প্রবেশ করে ও বারের কাছের টয়লেট ব্যবহার করে। টয়লেট থেকে বের হতেই এক নম্বর বিবাদী নাসির উদ্দিন মাহমুদ আমাদের ডেকে বারের ভেতরে বসার অনুরোধ করেন এবং কফি খাওয়ার প্রস্তাব দেন। আমরা বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চাইলে অমিসহ এক নম্বর আসামি মদপানের জন্য জোর করেন। আমি মদপান করতে না চাইলে এক নম্বর আসামি জোর করে আমার মুখে মদের বোতল প্রবেশ করিয়ে মদ খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। এতে আমি সামনের দাঁতে ও ঠোঁটে আঘাত পাই।’

‘এক নম্বর আসামি (নাসির উদ্দিন মাহমুদ) আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং আমার শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে স্পর্শ করেন ও আমাকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। তিনি উত্তেজিত হয়ে টেবিলে থাকা গ্লাস ও মদের বোতল ভাঙচুর করে আমার গায়ে ছুড়ে মারেন। তখন কস্টিউম ডিজাইনার জিমি নাসির উদ্দিন মাহমুদকে বাধা দিতে গেলে তাকেও মারধর করে জখম করেন।’

এর আগে গত ১৩ জুন রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাসে ধর্ষণ-হত্যাচেষ্টার অভিযোগ তুলে বিচার চান পরীমনি। এরপর বিষয়টি নিয়ে রাতে সংবাদ সম্মেলন করেন।

Facebook

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.