1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
পাইরেসি বন্ধ করে লিনাক্স ব্যবহার করুন
       
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন

পাইরেসি বন্ধ করে লিনাক্স ব্যবহার করুন

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৩ মে, ২০১৮

ডেস্ক নিউজ:

২০০৬ সালের এক হিসাব মতে, আড়াই শতাংশ মানুষ কম্পিউটার ব্যবহার করে। ফলে ১৬ কোটি মানুষের ক্ষেত্রে অন্তত ৪০ লাখ কম্পিউটার আছে। গত একদশকে অর্থনৈতিক উন্নয়নে ফলে নিশ্চিতভাবে এই সংখ্যা বাড়তে থাকবে। ৪০ লাখ কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তাই সফটওয়ার লাইসেন্স ফি দাঁড়ায় ৪০০ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশের মতো দরিদ্র দেশগুলোর ক্ষেত্রে প্রায় অসম্ভব। এই দায়বদ্ধতা থেকে আমাদের বাঁচাতে পারে ‘বিনামূল্যে’ কিংবা ওপেন সোর্স সফটওয়ারগুলো। সেক্ষেত্রে উবন্টু লিনাক্স জরিন লিনাক্স হতে পারে প্রথম পছন্দ। এর ‘লিবরে’ অফিসও আছে।  মাইক্রোসফট অফিসের মতোই কাজ করে অ্যাপ্লিকেশনগুলো। এছাড়া লিনাক্সের একটি ফ্রি গ্রাফিক্স সফটওয়ারও আছে, যা দিয়ে ফটোশপের কাজগুলো করা যায়। এগুলো সবকিছুই অনলাইনে বিনামূল্যে পাওয়া যায়। এই সফটওয়ারগুলো ব্যবহার করে পাইরেসি অনেকাংশেই কমানো সম্ভব। বাংলাদেশে প্রতি কপি মাইক্রোসফট উইনডোজ ব্যবহারের কারণে মাইক্রোসফটের কাছে ১০০ ডলার করে ঋণী হচ্ছে সরকার। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বাজারে এসেছে উবুন্টু লিনাক্স ১৮.০৪। এটাই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিনামূল্যে পাওয়া অপারেটিং । মাইক্রোফসফট ও পাইরেটেড অন্যান্য সফটওয়ারের কারণে বাংলাদেশি ব্যবহারকারীরা লিনাক্স ও বিনামূল্যে সফটওয়ার আন্দোলনের ব্যাপারে জানতে পারে না। অথচ গত ২০ বছরে এই আন্দোলনেই বিপ্লব ঘটেছে। কিন্তু বাংলাদেশে তেমন প্রতিফলিত হয়নি। ফলে লিনাক্সের মতো সফটওয়ার বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে ব্যবহার হয় না। বাংলাদেশি আইন অনুযায়ী সফটওয়ার পাইরেসি অবৈধ। ফলে বাংলাদেশে প্রত্যেক মাইক্রোসফট উইনডোজের প্রতি কপি বিক্রির জন্য ১০০ ডলার লাইসেন্স ফি ঋণী হচ্ছে সরকার। এছাড়া এখন প্রায় প্রত্যেক কম্পিউটারেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্ট রয়েছে। যার লাইসেন্স ফি ২০০। মাইক্রোসফট একসেস ডাটাবেজের ক্ষেত্রে এই ফি ২০০। ফলে প্রত্যেক কম্পিউটারের জন্য মোট বিল হচ্ছে ৫০০ ডলার। আর শুধু মাইক্রোসফটই নয়। বাংলাদেশে অ্যাডোব ফটোশপও ব্যবহার করা হয়। এর লাইসেন্সে ফিও বার্ষিক ১০০ ডলার।  পাঁচ বছরের জন্য কিনতে হয় বলে খরচ ৫০০ ডলার। ফলে প্রতি কম্পিউটারে সফটওয়ার বিলই দাঁড়াচ্ছে অন্তত ১ হাজার ডলার। হার্ডওয়ারের খরচের চেয়েও যা প্রায় ৩ গুণ বেশি। এই সফটওয়ারগুলো এখন এসএসসি/এইচএসসি সিলেবাসেই উল্লেখ করা হচ্ছে। ফলে প্রতিটি কম্পিউটারেই ইনস্টল হচ্ছে সফটওয়ারগুলো। বেড়ে চলছে পাইরেসি। যে কেউ মাইক্রোসফট অফিসে পাইরেটেড কপি ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু এটা বৈধ নয়। ফলে বিপাকে থাকতে হয় বড় প্রতিষ্ঠান ও সরকারকে। বড় বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে এই সফটওয়ার‌ ব্যবহার করার কারণে অনেক টাকা গুণতে হয়। ওপেন সোর্স সফটওয়ারের কারণে এখন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ইউরোপের কয়েকটি দেশ, চীন ও ভারতও এখন তাদের দেশে এই সফটওয়ার ব্যবহার করতে উৎসাহিত করছে। বাংলাদেশেরও তাই করা উচিত।

 

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.