1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
পুলিশের পিস্তল ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় ৩ নারী আটক        
শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ অপরাহ্ন

পুলিশের পিস্তল ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় ৩ নারী আটক

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়নের কুমড়ি গ্রামে বৃহস্পতিবার দুই গ্রুপের সংঘর্ষে পুলিশের পিস্তল ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনায় তিন নারীকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হলেন জাহানারা চৌধুরী, সেলিনা ও সোহানা।

লোহাগড়া থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কুমড়ি গ্রামের ওহিদুর সরদার ও লুটিয়া গ্রামের ফিরোজ শেখ গ্রুপে মধ্যে আধিপত্য বিস্তর নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই দুপক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার সময়ে ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তা প্রথমে ফিরোজ শেখ পক্ষকে নিবৃত্ত করে। পরে ওহিদুর সরদার পক্ষের লোকজনকে নিবৃত্ত করতে গেলে তাদের পক্ষের ২০-২৫ জন পুলিশের উপর হামলা চালায়।

এতে এএসআই মিকাইল হোসেন আহত হন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এছাড়া এএসআই মীর আলমগীরের মাথায়, বাম হাতের কনুইয়ে কোপানো হয়েছে।শরীরের বিভিন্ন স্থানে লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয়েছে।

কুমড়ি গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ সরদারের মেয়ে সোহেলী বলেন, গতকাল বেলা ১১টার দিকে চর মাউলি গ্রামের বাসিন্দা আমার চাচাতো ভাই বুলু সরদারকে বাড়িতে আটকিয়ে মারধরের খবর পেয়ে কুমড়ি থেকে আমার ভাইয়েরা ঠেকাতে গেলে পুলিশ বাঁধা দেয় এবং মারধর করে ও সনি সরদারকে গুলি করে। তখন পুলিশের সঙ্গে আমার ভাইদের ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে পুলিশের পিস্তল পড়ে যায়। পরে আমরা সেটা ফেরত দেই। তারপরে পুলিশ নিরপেক্ষ ভুমিকা পালন না করে আমাদের লোকজনের ওপর হামলা চালায় মারধর করে বাড়ি ভাংচুর করে। এতে আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা

ইউসুফ সরদারের নাক ফেটে রক্তাক্ত হয়। আসাদ সরদার বলেন, আমি ও আমার ভাই ইউসুফ সরদার মুক্তিযোদ্ধা। পুরুষ পুলিশেরা আমার ভাবীকে ও ভাইয়ের ছেলে পলাশের স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায়

গালিগালাজ করে মারপিট করে। পুলিশ ওসমান সরদারের কাছে থেকে টাকা খেয়ে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা পারিবারের উপর এমন অত্যাচার করছে।

এ বিষয়ে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আশিকুর রহমান জানান, এএসআই মীর আলমগীরের কাছ থেকে আটটি গুলিসহ পিস্তলটি ছিনিয়ে নিয়েছিল সন্ত্রাসীরা। দুপুর আড়াইটার দিকে ওই এলাকায় একটি মসজিদের পাশে অস্ত্রটি পাওয়া গেছে। ঘটনার বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.