1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে মামলা
       
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০১:৪৩ অপরাহ্ন

আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে মামলা

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৮ জানুয়ারি, ২০২১

রাজধানীর কলাবাগানে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের শিক্ষার্থী আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতেই ওই শিক্ষার্থীর বাবা মো. আল আমিন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এতে আনুশকার বন্ধু ইফতেখার ফারদিন দিহানকে আসামী করা হয়।

কলাবাগান থানা পুলিশ জানায়, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ এর ২ ধারায় আনুশকার বাবা মামলাটি দায়ের করেছেন। এ ঘটনায় চারজনকে আটক করা হলেও মেয়েটির ছেলে বন্ধু দিহানকে আসামী করে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তবে বাকি তিনজনকে এখনও আটক রাখা হয়েছে। তাদের ডিজিটাল ডিভাইসগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাদেরও মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে বন্ধুর বাসায় গ্রুপ স্টাডির জন্য যাওয়া আনুশকা ধর্ষণ পরবর্তী খুন হয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তার স্বজনরা। তার বোনজামাই শরীফ বলেছিলেন, আনুশকা সম্পর্কে আমার চাচাতো শ্যালিকা।

এ বছর মাস্টারমাইন্ড স্কুল থেকে ও-লেভেল পরীক্ষা দেয়ার কথা ছিল। বৃহস্পতিবার দুপুর তিনটার দিকে কলাবাগানের ডলফিন গলিতে কোচিং করতে গেলে এ সময় তার এক বান্ধবী মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে একটি বাসায় নিয়ে যায়। এ সময় ওই বাসাতে চারজন মিলে তাকে ধর্ষণ করে। যখন প্রচন্ড রক্তপাত শুরু হয় তখন ধর্ষণে অভিযুক্ত ফারদিন ইফতেখার দিহান তাকে ধানমন্ডির আনোয়ার খান মর্ডান হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিকাল পাঁচটায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। মরদেহ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। এ বিষয়ে আমরা মামলা করেছি।

তিনি বলেন, নিহত শিক্ষার্থীর মা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে চাকরি করেন। বাবা ব্যবসায়ী। তিন ভাই বোনের মধ্যে সে ছিল বড়। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে থাকতেন। নিহত শিক্ষার্থীর মা জানান, আমার মেয়েকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ও আমাকে যখন ফোন করে জানিয়েছিল তখন আমি অফিসে ছিলাম। আমাকে জানায়, মা আমি ক্লাসের ওয়ার্কসিট আনতে যাচ্ছি। এই বলে গেছে। দুপুর একটার পরে একটি ছেলে মুঠোফোন থেকে ফোন দিয়ে জানায়, আমার মেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেছে। ওকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। আপনারা আসেন। পরবর্তীতে গিয়ে দেখি মেয়ের নিথর দেহ পড়ে আছে। ওকে হাসপাতালেই আনা হয়েছে মৃত। সূত্র: মানবজমিন

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.