1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
সীমান্তে ভয়ঙ্কর হেলিকপ্টার মোতায়েন, যুদ্ধের নতুন হিসাব
       
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন

সীমান্তে ভয়ঙ্কর হেলিকপ্টার মোতায়েন, যুদ্ধের নতুন হিসাব

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ, ২০১৯

ভারতীয় বিমান বাহিনী সোমবার প্রথম চারটি চিনুক হেলিকপ্টার মোতায়েন করেছে। এসব যুদ্ধ হেলিকপ্টার মোতায়েনের ফলে পাকিস্তান ও চীন সীমান্তে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কৌশলগত সামর্থ্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে আট হাজার কোটি রুপিতে মার্কিন প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের সাথে ১৫টি চিনুক হেলিকপ্টার কেনার চুক্তি করেছিল ভারত। এই চারটি সিএইচ-৪৭ফ (আই) তারই অংশ। সোমবার চন্ডিগড়ের ফেদারওয়েটস ডাকনামের ভারতীয় বিমানবাহিনীর ১২৬ হেলিকপ্টার ইউনিটে ওই চার হেলিকপ্টারের কমিশন হয়।

ভারতীয় বিমান বাহিনীর এক কর্মকর্তা দি প্রিন্টকে বলেন, চিনুক হেলিকপ্টার বাহিনীর সামর্থ্য ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ এসব হেলিকপ্টার কেবল সৈন্যই নয় আর্টিলারি গান, এবং এমনকি হালকা সাজোয়া যানও স্বল্প উচ্চতায় পরিবহন করতে পারে। এর ফলে উত্তর সীমান্তে সক্ষমতা ব্যাপকভাবে বাড়তে পারে।

এসব হেলিকপ্টার ১০ টন সামগ্রী পরিবহন করতে পারে। ফলে সীমান্তে কৌশলগত রাস্তা ও অবকাঠামো নির্মাণেও এগুলো ব্যাপকভাবে কাজে লাগানো যাবে। বিশেষ করে উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোতে এসব হেলিকপ্টার খুবই উপযোগী হবে। এসব দুর্গম এলাকায় নির্মাণ সামগ্রী পরিবহন করা খুবই কঠিন কাজ।
ভারত বর্তমানে ১৯৮০-এর দশকে রাশিয়ার কাছ থেকে সংগ্রহ করা চারটি এমআই-২৬ হেলিকপ্টার ব্যবহার করে। তবে এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ একটি বড় ইস্যু। এই চারটির মধ্যে মাত্র একটি কর্মক্ষম রয়েছে। হেলিকপ্টারগুলো বর্তমানে ব্যাপক সংস্কার কাজের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়ায় মেরামত শেষে আবার ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যোগ দেবে।

চিনুকের গুরুত্ব
দুই পাখাবিশিষ্ট চিনুক প্রথম আকাশে উড়ে ১৯৬২ সালে। এটি ভিয়েতনাম, আফগানিস্তান ও ইরাকসহ বিভিন্ন যুদ্ধে অংশ নিয়েছে।
এ ধরনের হেলিকপ্টার অনেকবার আধুনিকায়ন করা হয়েছে। এসবের মাধ্যমে চিনুক পরিণত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক ভারী হেলিকপ্টারে।

ভারতীয় বিমানবাহিনী চিনুক সংগ্রহ করতে বিশেষভাবে আগ্রহী ছিল। অবশ্য এমআই-২৬ও ছাড়তে নারাজ বাহিনীটি। 
অবশ্য চিনুক কেনা নিয়ে ভারতীয় কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল কঠিন প্রশ্ন উত্থাপন করেছিল।
এমআই-২৬-এর সামর্থ্য চিনুকের সামর্থ্যের প্রায় দ্বিগুণ। এর সর্বোচ্চ পরিবহন ক্ষমতা প্রায় ২০ টন। এতে অস্ত্রে সজ্জিত ৮২ সৈন্য বসতে পারে। অন্যদিকে চিনুকে ১১ টন ও ৪৫ জন সৈন্য পরিবহন করতে পারে।

চিনুকের ভূমিকা কী?
চিনুকের প্রথম ইউনিটটি মোতায়েন করা হয়েছে চন্ডিগড়ে। এগুলো পশ্চিম ও উত্তর সীমান্তে অভিযান চালাবে। আর দ্বিতীয় ইউনিটটি মোতায়েন করা হবে আসামের দিনজানে। এটি পূর্ব ফ্রন্টে অভিযান চালাবে।

চিনুক পার্বত্য এলাকার জন্য বিশেষভাবে উপযোগী। এসব হেলিকপ্টার যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা এম৭৭৭ লাইটওয়েট হাউটজার পরিবহন করতে পারে। ভারতীয় সেনাবাহিনী ১৪৫টি এম৭৭৭ হাউটজার মোতায়েন করছে। এগুলোর বেশির ভাগ রাখা হবে চীন সীমান্তে।
হাউটজার পরিবহন করতে চিনুকের সামর্থ্যবান চিনুক উত্তর ও পূর্ব এলাকার পার্বত্য এলাকায় দ্রুত সৈন্য মোতায়েনে বিশেষ সহায়ক হবে। এই হেলিকপ্টার ছাড়া হাউটজার ও যানবাহন মোতায়েন ছিল চ্যালেঞ্জিং কাজ। কারণ এসব এলাকায় প্রবেশ করা বেশ কঠিন কাজ।
সূত্র : সাউথ এশিয়ান মনিটর

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.