1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নারী কর্মকর্তা জেলহাজতে        
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৩৬ অপরাহ্ন

সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নারী কর্মকর্তা জেলহাজতে

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৪ জুলাই, ২০২৫

সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে জনবল নিয়োগে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় দুই নারী কর্মকর্তার জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণ করেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রোকনুজ্জামানের নির্দেশে তাদের জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। প্রথমে আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে শুনানি শেষে বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।

আত্মসমর্পণ করা কর্মকর্তারা হলেন, সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা দেবশ্রী রানী দাস ও তামান্না ফিরোজী। তাঁরা দুজনেই মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি।

দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) লুৎফুল কিবরিয়া শামীম জানান, দেবশ্রী রানী দাস মামলার চার্জশিটভুক্ত ২৭ নম্বর এবং তামান্না ফিরোজী ৪৪ নম্বর আসামি। আত্মসমর্পণের পর আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল মামলার ৫৮ জন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। এদের মধ্যে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. নঈমুল হক চৌধুরীসহ বিভিন্ন পদে কর্মরত আরও ৫৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী।

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠে। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তদন্তে অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়া যায়। তদন্ত প্রতিবেদনে তৎকালীন উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির প্রমাণ উঠে আসে।

২০২৪ সালের ১ এপ্রিল দুদকের সিলেট সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে তাদের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.