1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে সিলেটের চা শিল্প
       
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৩:২০ পূর্বাহ্ন

সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে সিলেটের চা শিল্প

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩ জুলাই, ২০১৮

একবার রেকর্ড ভঙ্গ, আরেকবার দুশ্চিন্তা- এভাবেই চলছে সম্পূর্ণ প্রকৃতি নির্ভর দেশের চা শিল্প। জয়বায়ুর পরিবর্তনের পাশাপাশি রোগবালাই, সেচ সুবিধার অপর্যাপ্ততা, শ্রমিকদের পৃষ্ঠপোষকতার অভাব এবং শতাধিক বছরের প্রাচীন গাছ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে এই শিল্প।’

এই শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সব কিছু নতুনভাবে সাজাতে হবে। পাশাপাশি শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধিসহ ব্যবস্থাপনায় পেশাদারিত্ব পুনঃস্থাপন করা গেলে এই শিল্প নিয়ে আতঙ্ক কমবে।’
সবুজের মাঝে রোগে ছেয়ে থাকা চিহ্নগুলো যেনো সমৃদ্ধ চা শিল্পের কলঙ্ক। এমন রোগ বালাই লেগেই থাকে বাগানে বাগানে। অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, খরাসহ নানা কারণে বাগানগুলোতে রোগবালাই দেখা দেয়। এতে করে একই ধারায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে এই শিল্পের।’

এস এম এন ইসলাম মনির (ব্যবস্থাপনা পরিচালক পাহাড়ি টি কোম্পানি, মৌলভীবাজার)

১৮৫৪ সালে বাণিজ্যিকভাবে সিলেটের মালনিছড়া চা বাগান স্থাপনের মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের চায়ের ইতিহাস শুরু। সেই থেকে একে একে গড়ে ওঠে চায়ের বাগান। বর্তমানে দেশের একশ ৬৬টি চা বাগানের অধিকাংশই সেই সময়ের। ব্রিটিশদের লাগানো গাছ থেকে বছরের পর বছর চায়ের পাতা তোলার ফলে রুগ্ন হয়ে উঠছে গাছগুলো। বছরে কোটি কোটি টাকা অর্জিত হলেও এই শিল্পের আধুনিকায়নের চিন্তা নেই কারো।’

মো. চেরাগ আলী মাস্টার (সভাপতি, শ্রীমঙ্গল চা ব্যবসায়ী সমিতি, মৌলভীবাজার) বলেন, আরো উন্নতভাবে মাটিকে রিচার্জ করে চায়ের উৎপাদন বাড়ানো যায়।’
এই শিল্পের অগ্রগতি শ্রমিকের হাত ধরেই। শিল্পের উন্নয়নে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের তাগিদ সংশ্লিষ্টদের। ‘
ড. এ কে আবদুল মোমেন -সভাপতি, টি প্ল্যান্টার্স অ্যান্ড ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ঢাকা।) বলেন, এখন শ্রমিকরা বেশ সচেতন, তারা তাদের ভালোটা যেমন বুঝে তেমনি বাণিজ্যের কথাও তারা জানে। তাদেরকে শ্রমের মূল্য দিতে হবে, তবেই তারা আরো খেটে কাজ করবে।’

২০১৫ সালে চা উৎপাদন হয়েছিল ৬ কোটি ৭০ লাখ কেজি। ২০১৬ সালে সাড়ে ৮ কোটি কেজি। আর গতবছর তা নেমে যায় ৭ কোটি ৭৯ লাখ কেজিতে।’

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.