1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
ঢাকায় বজ্রপাতের সময় দুই বোনসহ তিনজন নিহত        
শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:১৬ অপরাহ্ন

ঢাকায় বজ্রপাতের সময় দুই বোনসহ তিনজন নিহত

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শনিবার, ৫ জুন, ২০২১

ঢাকার মালিবাগে আজ শনিবার দুপুরে বজ্রপাতের সময় দুই বোনসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। তবে শিশুদের উদ্ধার করা ব্যক্তি ও পুলিশ কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারেননি এই তিনজনের মৃত্যু কীভাবে হয়েছে। কেউ বলছেন বজ্রপাতে, আবার কেউ বলছেন বজ্রপাতের ফলে ছিঁড়ে যাওয়া বৈদ্যুতিক তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এই তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

দুপুরে বৃষ্টির সময় বেলা দুইটা থেকে আড়াইটার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ। মালিবাগ এলাকার চৌধুরী পাড়ার সোনা মিয়া গলিতে এ ঘটনা ঘটে। সেখানকার আবুল হোটেলের পেছনে থাকা সাজেদার টিনশেড বাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।

নিহত হওয়ার কথা নিশ্চিত করে হাতিরঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রশীদ বলেন, ‘বিদ্যুতের পিলারের তারের ওপর বজ্রপাত হয়েছে। এতে তার ছিঁড়ে যায়। পাশে লোহার গেট ছিল। সেখানে একজন বৃদ্ধ ছিলেন এবং দুটি বাচ্চা মেয়ে খেলছিল। তিনজনই মারা গেছেন।’

নিহতদের নাম পাখি (৯), সোমা (১২) এবং আবদুল হক নামের একজন বৃদ্ধ রয়েছেন। ঘটনার পরপরই পাখিকে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। অন্য দুজনকে নেওয়া হয় ওয়্যারলেস গেটে কমিউনিটি ক্লিনিকে।

আকাশ আহমেদ নামে আরেকজন প্রতিবেশী সোমা ও আবদুল হককে নিয়ে গিয়েছিলেন ওয়্যারলেস গেট কমিউনিটি ক্লিনিকে।

প্রথম আলোকে আকাশ আহমেদ বলেন, ‘টিনের চালের ওপর বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বজ্রপাতের সময়। বাচ্চা দুটি তখন ঘরের বাইরে স্টিলের গেটের সামনে খেলছিল। তখন বাচ্চারা মাটিতে পড়ে গেলে একজন মুরব্বি বাঁচাতে এসেছিলেন। তিনিও তখন মারা গেছেন।’

দুর্ঘটনার পরই হাবিবুর রহমান নামের একজন প্রতিবেশী দেখতে পান, তিনজনকে স্থানীয় একটি ফার্মেসির সামনে রাখা হয়েছে। সেখান থেকে তিনি পাখিকে একজন সিএনজি অটোরিকশাচালকের সহায়তায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।

প্রথম আলোকে হাবিবুর রহমান বলেন, বাইরে পানি জমে ছিল। সেখানে বাচ্চা দুটি খেলছিল। সেখানেই এ ঘটনা ঘটে। বাচ্চাটার শরীরে কোনো দাগ নাই। বলা যাচ্ছে না, কীভাবে মারা গেছে।

শিশু দুটির মা পোশাক কারখানায় কাজ করেন আর বাবা রিকশাচালক। ঘটনার সময় কেউই বাসায় ছিলেন না।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.