1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজের ছাত্রাবাসে ধর্ষণ অধ্যক্ষ ও হোস্টেল সুপার দায়ী নন
       
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন

মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজের ছাত্রাবাসে ধর্ষণ অধ্যক্ষ ও হোস্টেল সুপার দায়ী নন

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২০

সিলেটের মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ঘাটতি রয়েছে। ১৪৪ একরের এ ক্যাম্পাসে তেমন সীমানা প্রাচীরও নেই। নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত জনবলেরও অভাব রয়েছে। ধর্ষণের ঘটনায় কলেজের অধ্যক্ষ ও হোস্টেল সুপার দায়ী নন। গত ২৫ সেপ্টেম্বর কলেজ হোস্টেলে ধর্ষণের ঘটনায় কারণ খতিয়ে দেখতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী গতকাল প্রতিবেদককে বলেন, প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সার্বিক তদন্তের পর শিগগিরই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তদন্ত কমিটির এক সদস্য জানান, কলেজের অধ্যক্ষ সালেহ আহমদ কয়েক মাস আগেই যোগদান করেছেন। এ ঘটনায় তিনি দায়ী নন। ঘটনার দিন হোস্টেল সুপার জামাল উদ্দিন ছুটিতে থাকায় তাকেও দায়ী করতে পারেনি তদন্ত কমিটি। তবে জনবল সংকট, অপর্যাপ্ত সীমানা প্রাচীর, পর্যাপ্ত আলোর ঘাটতিসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনার সীমাবদ্ধতাকে এ ঘটনার জন্য দায়ী করা হয়েছে। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা না থাকায় যে কেউ সহজেই কলেজের ভিতরে ঢুকতে পারেন। তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশে বলা হয়, কলেজের জনবলসহ বিভিন্ন সংকট দূর করা, পুরো ক্যাম্পাসের নিরাপত্তায় সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, নিরাপত্তা বাতি স্থাপন, রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে সচেতনতা বাড়ানো, নিয়মিত পরিদর্শন এবং অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প বা বিট স্থাপন করতে হবে।

প্রসঙ্গত, ধর্ষণের ঘটনার পর গত ২৮ সেপ্টেম্বর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক শাহেদুল খবীর চৌধুরীকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কমিটিকে তিন দিনের মধ্যে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন ও সাত কর্মদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.