1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
নবজাতকের মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে দেহ থাকলো মায়ের পেটে!
       
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০২:১৯ অপরাহ্ন

নবজাতকের মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে দেহ থাকলো মায়ের পেটে!

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২০

পিরোজপুরের নাজিরপুরে প্রসূতির নরমাল ডেলিভারির সময় নবজাতকের দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছেন নার্স। শনিবার ভোর ৪টার দিকে নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই ঘটনা ঘটে।

গুরুতর অসুস্থ ওই প্রসূতির নাম আঁখি আক্তার (২০)। তিনি উপজেলার কলারদোয়ানিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের মধ্য কলারদোয়ানিয়া গ্রামের আসাদুজ্জামানের স্ত্রী। এ ঘটনায় অভিযুক্ত সাথী মল্লিক ও অপু হালদার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত সিনিয়র স্টাফ নার্স।

ঘটনার ওই দুই নার্স কর্তব্যরত চিকিৎসক উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো, ফজলে বারীকে না জানিয়ে প্রসূতি মাকে পিরোজপুর জেলা শহরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে পাঠিয়ে দেয়। পরে ওই ক্লিনিকে সিজারের মাধ্যমে নবজাতকের দেহ বের করা হলেও প্রসূতি মায়ের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছেন কর্মরত ডা. মতিন সরদার।

ডা. মতিন সরদার বলেন, প্রসুতির এখনো ব্লিডিং বন্ধ হয়নি, যে কারণে ২৪ ঘণ্টা না যাওয়া পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না।

প্রসূতি আঁখি আক্তারের মা মানছুরা বেগম জানান, আঁখি এবারই প্রথম গর্ভধারণ করায় মেয়েকে তিনি বেলুয়া মুগারঝোর গ্রামে নিজের কাছেই রেখে দেখাশুনা করেছেন। শুক্রবার রাতে বাচ্চা প্রসবের জন্য আঁখিকে নাজিরপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভোরে তার সামান্য প্রসব ব্যাথা উঠলেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্স সাথি মল্লিক ও অপু হালদার সুন্দর ভাবে বাচ্চা প্রসব করে দেবেন বলে ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। এক পর্যায়ে তারা আঁখির নরমাল ডেলিভারি করতে গিয়ে নবজাতকের মাথা ছিঁড়ে ফেলে। বিষয়টি আমাদের না জানিয়ে গোপন করার চেষ্টা করে তারা। এক পর্যায় আমরা বাচ্চা প্রসবে দেরি হওয়ার বিষয় জানতে চাইলে দেখি একটি পলিথিনে মোরানো নবজাতকের মাথা। পরে তারা আঁখিকে বাঁচাতে হলে দ্রুত পিরোজপুর ফেয়ার ক্লিনিকে ডা. মতিন সরদারের কাছে নিয়ে যেতে বলেন এবং তড়িঘড়ি করে একটি অ্যাম্বুলেন্সে তুলে দেন।

এ বিষয় জানতে অভিযুক্ত ওই ২ নার্সের ব্যক্তিগত মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তারা কেউই রিসিভ করেননি।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. ফজলে বারী বলেন, রোগীকে অন্যত্র পাঠানোর পরে বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি। দুর্ঘটনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বা নার্স কেউই আমাকে বিষয়টি অবগত করেনি। রোগীর পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.