1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সময়সূচি নির্ধারণ করা খুব কঠিন : জাতিসংঘ        
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:১৪ অপরাহ্ন

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সময়সূচি নির্ধারণ করা খুব কঠিন : জাতিসংঘ

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক : মিয়ানমার থেকে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের সহায়ক পরিবেশ কবে তৈরি হবে, সেই দিনক্ষণ নির্ধারণ করা খুব কঠিন বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।


সেই সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়ে যাওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। এছাড়া রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য ইতিবাচক পরিবেশ তৈরিতে মিয়ানমারকে সমর্থনের লক্ষ্যে দেশটির সঙ্গে কাজ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।


বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন ইউএনএইচসিআরের উপ-হাইকমিশনার কেলি টি ক্লেমেন্টস। বাংলাদেশে চার দিনের সফর শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রোহিঙ্গাদের প্রশ্নে বাংলাদেশের অব্যাহত উদারতার প্রশংসা ও সংকটের সমাধানে তিনি বিশ্ব সম্প্রদায়ের সংহতিকে উৎসাহিত করেন।


এ সময় তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের দিনক্ষণ (রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার সহায়ক পরিবেশ কখন তৈরি হবে) নির্ধারণ করাটা খুবই কঠিন। এ ক্ষেত্রে অনেকগুলো বিষয় রয়েছে।তিনি বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইউএনএইচসিআর ও অন্যান্য অংশীদারি সংস্থার কাজ চালিয়ে যাওয়ার গুরুত্বের ওপরও জোর দেন, যাতে রোহিঙ্গাদের দক্ষতা ও সক্ষমতার উন্নয়নে সহায়তা হয়।


২০১৭ সালের ২৩শে আগস্ট মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের কয়েকটি নিরাপত্তা চৌকিতে বিদ্রোহী গ্রুপের হামলার ঘটনা ঘটে। এতে তাদের বেশ কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মী নিহত হয়। হামলাকারীদের আশ্রয় দেয়ার অজুহাতে ২৪শে আগস্ট রাতে সংখ্যালঘু মুসলিম রোহিঙ্গাদের ওপর স্মরণকালের ভয়াবহ বর্বরতা শুরু করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও উগ্রপন্থী মগরা (বৌদ্ধ ধর্মালম্বীরা)। চলে গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ বিভৎস সব নির্যাতন। এতে প্রাণ রক্ষায় দলে দলে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে রোহিঙ্গা আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা।

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.