1. [email protected] : .com : sk .com
  2. [email protected] : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. [email protected] : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. [email protected] : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. [email protected] : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. [email protected] : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. [email protected] : Md Sh : Md Sh
  8. [email protected] : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. [email protected] : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. [email protected] : Abdur Rasid : Abdur Rasid
চাঞ্চল্যকর শ্রমিক নেতা রিপন হত্যা মামলার নতুন আরেকজনসহ গ্রেফতার ১২
       
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫২ পূর্বাহ্ন

চাঞ্চল্যকর শ্রমিক নেতা রিপন হত্যা মামলার নতুন আরেকজনসহ গ্রেফতার ১২

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শনিবার, ১ আগস্ট, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদন: সিলেটের দক্ষিণ সুরমার বাবনা পয়েন্ট এলাকায় পরিবহন শ্রমিকনেতা মো. ইকবাল হোসেন রিপন হত্যা মামলায় পুলিশ আরেক আসামিকে গ্রেফতার করেছে। আজ শনিবার ভোরে সিলেটের জালালাবাদ থানাধীন হাটখোলা ইউনিয়নের বড়কাপন গ্রাম থেকে মুহিবুর রহমান মুন্না (৩০) নামের ওই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়।মুহিবুর রহমান মুন্না দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি ১নং রোডের গাঙ্গু গ্রামের মৃত আব্দুল করিম মনজ্জিরের ছেলে। এ নিয়ে রিপন হত্যা মামলায় ১২ জন গ্রেফতার হলেন। দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি আখতার হোসেন জানান, গ্রেফতার এড়াতে মুহিবুর রহমান মুন্না আত্মগোপন করেছিলেন। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে। তার কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই হত্যায় ব্যবহৃত চাপাতি, দা, ছুরি উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে।

সিলেট বিভাগীয় ট্যাংকলরি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন রিপনকে গত ১০ জুলাই প্রায় মধ্যরাতে নগরীর বাবনা পয়েন্ট এলাকায় কুপিয়ে খুন করা হয়। তাঁর খুনের ঘটনায় ট্যাংকলরি শ্রমিকরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। ডাক দেওয়া হয় অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের। পরে পুলিশ প্রশাসনের আশ্বাসের ভিত্তিতে ওই অবরোধ প্রত্যাহার করা হয়। রিপনের স্ত্রী ফারজানা আক্তার তমা বাদী হয়ে ১৩ জনের নামোল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরো ৫-৭ জনকে রেখে মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-০৯/১১/০৭/২০। ১৪৩, ৩০২, ৩২৬, ৩০৭ ও ১১৪ পেনাল কোডে মামলাটি রেকর্ড করা হয়।

মামলার পর সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) সোহেল রেজার নেতৃত্বে অভিযান শুরু করে পুলিশ। ১১ জুলাই রাতে মামলার ১০নং আসামি নোমান আহমদ ও সন্দিগ্ধ আসামি আতাউর রহমান সাদ্দামকে গ্রেফতার করা হয়। ১৪ জুলাই গ্রেফতার করা হয় হামলাকারীদের বহনকারী অটোরিকশাচালক, সন্দিগ্ধ আসামি তারেক আহমদকে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ১৬ জুলাই সন্দিগ্ধ আসামি ওমর খইয়াম সাওগনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরদিন পৃথক অভিযানে এজাহারনামীয় ৫নং আসামি হাবিবুর রহমান মিন্টু ও ৯নং আসামি ইসমাইল আহমদকে পুলিশ গ্রেফতার করে। এর মধ্যে ইসমাইল আহমদ মামলার ১নং আসামি মো. ইজাজুল হকের আপন বড় ভাই।  ১৯ জুলাই সন্দিগ্ধ হিসেবে মনির আহমদ ওরফে ইমন এবং আয়নুল হককে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে মনির আহমদ ওরফে ইমন মামলার ২নং আসামি রেজোয়ান হোসেন রিমুর আপন বড় ভাই। ২০ জুলাই ৬নং আসামি সেবুল হাসান ঢাকায় পালানোর চেষ্টাকালে গ্রেফতার হন।

মামলার ১নং আসামি মো. ইজাজুল হক (২৫) ও ২নং আসামি রেজোয়ান হোসেন রিমু (৩০) গেল ২০ জুলাই সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-২ এ আত্মসমর্পণ করেন। পুলিশ তাদের ৭ দিনের রিমান্ড প্রার্থনা করে। আদালত ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে এ দুজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.